ব্রাজিলের মন্টে আল্টোতে কুরুপি আটাটা নামে পরিচিত একটি ধ্বংসস্তূপে নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম আবিষ্কার হয়েছে।
এক চমকপ্রদ আবিষ্কারের সামনে দাঁড়িয়ে রয়েছেন বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি ব্রাজিলে (Brazil) আবিষ্কার করা হয়েছে নতুন প্রজাতির ডাইনোসোর (dinosaur)। যা প্রায় ৭০ মিলিয়ন বছর পুরনো। বিজ্ঞানীদের অনুমান এই প্রজাতির ডাইনোসররা আমেরিকার দক্ষিণ-পূর্ব অংশ বিচরণ করত। ব্রাজিলের জীবাশ্মবীদদের একটি দল, এই প্রজাতির ডাইনোসরদের জীবাশ্ম আবিষ্কারের কৃতিত্ব অর্জন করছে।
ব্রাজিলের মন্টে আল্টোতে কুরুপি আটাটা নামে পরিচিত একটি ধ্বংসস্তূপে নতুন প্রজাতির ডাইনোসরের জীবাশ্ম আবিষ্কার হয়েছে। এই এলাকাটি প্রাচীন প্রাচীন কালে ডাইনোসরদের চারণ ভূমি ছিল। অধিকাশ ডাইনোরের সন্ধানই এই এলাকায় পাওয়া গেছে বলে বিজ্ঞানীদের দাবি।
কী মতলব চিনের, গোয়েন্দা রিপোর্টে দাবি LAC-তে ৫৫টি ঘোড় নিয়ে এসেছিল লাল ফৌজ
Puzzling: পুলিশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিজেকে জঙ্গলে খুঁজল এক ব্যক্তি, কারণ জানলে হাসি পাবে আপনার
Well of Hell: নরককূপে পা পড়ল মানুষের, দেখুন ভূতুড়ে গুহার রোমাঞ্চকর অভিযানের Video
Pakistan: পাকিস্তানে আক্রান্ত সংখ্যালঘু, শিখ ডাক্তারকে চেম্বারের সামনে গুলি করে হত্যা
বিজ্ঞানীরা সাউথ আমেরিকান আর্থ সায়েন্সের একটি জার্নালে নতুন প্রজাতির বর্ণনা দিয়েছেন। তাতে মনে করা হচ্ছে ডাইনোসরগুলি প্রায় ১৬ ফুট নম্বা ছিল। গন্ডোয়ানা যুগের প্রাণী ছিল এগুলি। ডাইনোসরগুলি দুপা বিশিষ্ট। শিকারী প্রাণী হিসেবে দাপিয়ে বেড়াত গোটা এলাকায়। গবেষকরা তিনটি দেহাবশেষ ও একটি প্রাণীর আংশিক কোমরের অংশের জীবাশ্ম পেয়েছেন। সেগুলি তারা পরীক্ষা করেছেন। পেশী ও হাড়ের পরীক্ষার পর বিজ্ঞানীদের অনুমান দুই পায়ে এই প্রাণীগুলি সাবলীলভাবে চলাফেরা করত। বিজ্ঞানীদের কল্পনায় তৈরি নতুন প্রজাতির এই ডাইনোসের একটি মডেল তৈরিরও চিন্তাভাবনা করছেল সরকার। যা প্যালিওন্টোলজিতে প্রদর্শিত হবে।
লুপ্ত হয়ে যাওয়া প্রাচীন এই প্রাণীটি সম্পর্কে মানুষের কৌতুহল প্রবল। ডাইনোসর নিয়ে প্রচুর গবেষণা হয়েছে আর আগামী দিনেও হবে। একাধিক সিনেমাও তৈরি হয়েছে ডাইনোসর নিয়ে। প্রাচীন বিশ্বের কোথায় কোথায় ডাইনোসরদের বাসভূমি ছিল তা নিয়েও গবেষণা হচ্ছে। সেই গবেষণারই নতুন ফলন ডাইনোসরের নতুন প্রজাতি।