Cause of Myanmar earthquake: মায়ানমারে কেন৭.৭ মাত্রার বিধ্বংসী ভূমিকম্প? কারণ জানালেন ভূ-বিশেষজ্ঞ

Cause of Myanmar earthquake: কেন এই বিধ্বংসী ভূমিকম্প মায়ানমারে? চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। কারণ গত কয়েক দিন ধরেই সমুদ্রের অত্যন্ত গভীরে থাকা প্রাণী উঠে আসছিল ডাঙায়। তখনই আলোচনা শুরু হয়েছিল একটি ভয়ঙ্কর প্রাকৃতির দুর্যোগ ঘটনা। এটাই সেই দুর্যোগ।

 

Saborni Mitra | Published : Mar 30, 2025 4:30 PM
110
মায়ানমারে ভূমিকম্প

ভয়ঙ্কর ভূমিকম্পে শুক্রবার দুলে উঠেছিল ময়ানমাল। কম্পনের মাত্রা এতটাই বেশি ছিল যে ভারতের বিস্তীর্ণ এলাকয় কেঁপেছিল। ৯০০ কিলোমিটার দুরে ব্যাঙ্করেও পড়েছিল কম্পনের আঁচ।

210
কম্পনের মাত্রা

মায়ানমারে ভূমিকম্পে কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৭। পরপর দুটি ভূমিকম্প হয়। আর মায়ানমার সরকার জানিয়েছিল মাত্র ১০ ঘণ্টায় ১৪টি আফটার শক হয়েছিল।

310
মৃত্যুর সংখ্যা

মায়ানমার ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা কমপক্ষে ১৬০০। আমেরিকার জিওলজিক্যাল সার্ভের মতে মৃতের সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি হতে পারে।

410
কেন এই বিধ্বংসী ভূমিকম্প

কিন্তু কেন এই বিধ্বংসী ভূমিকম্প মায়ানমারে? চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে। কারণ গত কয়েক দিন ধরেই সমুদ্রের অত্যন্ত গভীরে থাকা প্রাণী উঠে আসছিল ডাঙায়। তখনই আলোচনা শুরু হয়েছিল একটি ভয়ঙ্কর প্রাকৃতির দুর্যোগ ঘটনা। এটাই সেই দুর্যোগ।

510
ভূমিকম্পের কারণ

ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিস্‌মোলজির ডিরেক্টর ওমপ্রকাশ মিশ্র ভূমিকম্পের কারণ জানিয়েছেন। ডাউন টু আর্থকে দেওয়া সাক্ষাৎকারেই তিনি গোটা বিষয়টি তুলে ধরেছেন।

610
সাহাইং ফল্ট

ওমপ্রকাশ মিশ্রর জানিয়েছেন, মায়ানমরের ভূমিকম্পের কারণ হল সাগাইং ফল্ট। ভূত্বকের মধ্যেকার ফাটল।

710
ফাটলের চরিত্র

মায়ানমারের সাগাইং প্রদেশের নীচে ভূত্বকে যে ফাটল রয়েছে, তা ১২০০ কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ। একেই সাগাইং ফল্ট বলা হয়ে থাকে। চওড়ায় এই ফাটলটি প্রায় ১০০ কিলোমিটার।

810
ফাটলেই কম্পন

ভূত্বকের ফাটল থেকেই ভূমিকম্প হয়। এই অংশ দুটি পাথুরে পাত একে অপরের সাপেক্ষে চলাচল করে। তাতেই হয় ভূমিকম্প।

910
চারটি প্লেটে মায়ানমার

মায়ানমার এমন একটি জায়গায় রয়েছে, যা মোট চারটি টেকটনিক প্লেট বা ভূকম্পীয় পাতের সংযোগস্থল। উত্তরে রয়েছে ভারতীয় পাত এবং ইউরেশীয় পাত। ভারতীয় পাত ক্রমশ আরও উত্তরে এগিয়ে ইউরেশীয় পাতের সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছে। ইউরেশীয় পাতের একটি ছোট অংশ আলাদা হয়ে বর্মা বা মায়ানমার পাত নাম নিয়েছে। ভারতীয় পাতটি আসলে এই পাতের নীচে প্রবেশ করছে। এ ছাড়া, সাগাইং ফল্টের ঠিক পূর্বে রয়েছে সুন্ডা পাত। ভারত এবং সুন্ডা পাত আনুভূমিক ভাবে একে অপরের দিকে এগোচ্ছে। এর ফলে প্রচুর পরিমাণ শক্তি নির্গত হচ্ছে।

1010
অতীতেই ভূমিকম্প

বিশেষজ্ঞের কথায় অতীতেও সাগাইং ফল্টের কারণে একাধিকবার মায়ানমারে ভয়ঙ্কর ভূমিকম্প হয়েছে।

Share this Photo Gallery
click me!

Latest Videos

Recommended Photos