আবারও কি লকডাউনের আশঙ্কা? নয়া চিনা ভাইরাস HMPV-এর তাণ্ডবের আতঙ্কে কাঁপছে গোটা বিশ্ব, ধরা পড়লেই মৃত্যু

Published : Jan 04, 2025, 11:45 AM ISTUpdated : Jan 04, 2025, 12:00 PM IST

চিনে নতুন ভাইরাস HMPV-তে আক্রান্তের সংখ্যা দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এই ভাইরাসের কোনও চিকিৎসা নেই, যা বিশ্বব্যাপী উদ্বেগ বাড়িয়েছে। শিশু ও কিশোরদের মধ্যে এই সংক্রমণ বেশি দেখা যাচ্ছে।

PREV
114

শুধুমাত্র একটা ভাইরাল ভিডিও ঘুম উড়িয়েছে বিশ্বের। আবারও আঁতুরঘর চিন থেকেই ছড়িয়েছে এই মারণ ভাইরাস। 

214

করোনার আতঙ্কের দিনগুলির স্মৃতি এখনও দগদগে। কত মানুষ তার পরিবারের থেকে আলাদা হয়েছেন। কত পরিবার ফাঁকা হয়েছে। 

314

এর রেশ কাটিয়ে মাথা তুলতে না তুলতেই আবারও চিনের হাসপাতালে ক্রমশ ভিড় বাড়ছে এই ভয়ঙ্কর ভাইরাস HMPV। 

414

এই ভাইরাস একবার শরীরে প্রবেশ করলেই মৃত্যু নিশ্চিত, কারণ করোনার মতো এরও কোনও টিকা বা ওষুধ মেলেনি।

514

বর্তমানে চিনে শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যার কারণে দিনের পর দিন মানুষ হাসপাতালে ভর্তিহচ্ছেন। একাধিক ভাইরাস সংক্রমণ।

614

জানা গিয়েছে সে দেশে একসঙ্গে বেশ কয়েকটি ভাইরাস থাবা বসিয়েছে।এর মধ্যে সর্বাধিক শক্তিশালী হল ভাইরাস HMPV। 

714

এর কারেই চিন্তায় ঘুম উড়তে বসছে বিশ্বের তাবড় তাবড় গবষকদের। এই ভাইরাসে আক্রান্তদের চিকিৎসা কী?

814

সবচেয়ে বড় আশঙ্কার বিষয় হল এই যে, এই ভাইরাসের কোনও চিকিৎসা নেই। করোনা মহামারির প্রথম দিকের সময়ের মতো এই ভাইরাসের চিকিৎসার বিষয়ে সঠিক কোনও ধারণা নেই।

914

তাই প্রথম থেকেই বার বার সাবান দিয়ে হাত ধোয়া, জামা-কাপড় ধোয়া, মাস্কের ব্যবহারে নির্দেশ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

1014

আরও বিপদের কথা হল এই ভাইরাস চিনের উত্তরাঞ্চলে ইতি মধ্যেই ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।চিনার স্বাস্থ্য বিষয়ক দফতরের তরফেও এই সংক্রামকের বিষয়ে নিশ্চিত করা হয়েছে।

1114

তবে এখনও পর্যন্ত হু(WHO) এর তরফ থেকে কোনও জরুরি অবস্থার কথা ঘোষণা করা হয়নি। তবে চিনের উত্তরাঞ্চলে এই ভাইরাসের দাপটের জেরে হাসপাতালে বেড পাওয়া কঠিন হয়ে দাড়িয়েছে।

1214

এই রোগে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে শিশু ও কিশোররা। ভাইরাসের এই রূপ দেখে জাপানে ইতিমধ্যেই সতর্ক হয়ে গিয়েছে।

1314

সেখানেও এক ইনফ্লুয়েঞ্জা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শয়ে শয়ে মানুষ। জাপানে এই আক্রা্তের সংখ্যা ৭ লাখ ছাড়িয়েছে।

1414

এখন থেকেই শিশুদের মধ্যে সর্দি-কাশি নাক বন্ধ হওয়ার সমস্যা দেখা দিলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

click me!

Recommended Stories