কয়লা পাচার কাণ্ডে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ফের হাইকোর্টে CBI, কি নিয়ে আপত্তি

  • কয়লা পাচার কাণ্ডে হাইর্কোর্টে দ্বারস্থ সিবিআই 
  •  সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে জানানো হল চ্যালেঞ্জ 
  • হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন সিবিআই-র
  • কি নিয়ে আপত্তি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার  
     

Asianet News Bangla | Published : Feb 8, 2021 11:35 AM IST

 
সোমবার কয়লা পাচার কাণ্ডে ফের হাইর্কোর্টে দ্বারস্থ সিবিআই। সোমবার সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে আবেদন জানিয়েছে সিবিআই। একাধিক কারণে আপত্তি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। 

আরও পড়ুন, মমতার সঙ্গে দীর্ঘ ২২ মিনিটের সাক্ষাত, পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম, তৃণমূলে ফিরছেন কি BJP-র ২ বিধায়ক 

 

কি নিয়ে আপত্তি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার  


উল্লেখ্য, সম্প্রতি কয়লা পাচার কাণ্ডে রাজ্য়ের সহযোগিতা নিয়ে তল্লাশি চলতে হবে সিবিআইকে বলে রায় দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চ। আর এখানেই আপত্তি রয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। প্রসঙ্গত, রাজ্যে কয়লা এবং গরু পাচার মামলায় দ্রুত তদন্ত করছে সিবিআই। এদিকে ভোটের আগে যা নিয়ে সরগরম রাজ্য। কয়লা পাচার মামলায় অনুপ মাঝি ওরফে লালার নামে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত শুরু করেছে সিবিআই। আই এই মামলায় সিবিআইয়ের তদন্ত করার এক্তিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলে কিছুদিন আগেই হাইকোর্টের সিঙ্গল বেঞ্চে এফআইআর-কেই চ্যালেঞ্জ করে লালা। শুনানি শেষে সিবিআই-এর বিরুদ্ধে লালার করা মামলা খারিজ করে দেয় আদালত। হাইকোর্টের বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য স্পষ্ট জানিয়েছেন, রেলের এক্তিয়ারযুক্ত এলাকা ছাড়া এই মামলায় তল্লাশি চালাতে গেলে রাজ্য়ের সহযোগিতা নিতে হবে। যৌথভাবে তল্লাশি চালনোর কথাও নির্দেশে জানিয়েছে হাইকোর্ট। এখানেই আপত্তি কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। 

আরও পড়ুন, মমতার সঙ্গে দীর্ঘ ২২ মিনিটের সাক্ষাত, পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম, তৃণমূলে ফিরছেন কি BJP-র ২ বিধায়ক 

 

তদন্তকারী সংস্থার দাবি কি

জানা গিয়েছে, সিঙ্গল বেঞ্চের রায়ের পরেও আইনজীবীদের সঙ্গে আলোচনায় বসে সিবিআই। তদন্তকারী সংস্থার দাবি, কয়লা পাচারের সঙ্গে গরু পাচারের মামলার যোগ রয়েছে। দেশের একাধিক রাজ্যে ও বাংলাদেশে এই চক্রের জাল ছড়িয়ে রয়েছে। তাই আইন অনুযায়ী এই মামলায় তদন্ত করতে গেলে রাজ্যের অনুমতি নেওয়ার প্রয়োজন নেই। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের আবেদন তালিকাভুক্ত করে হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএন রাধাকৃষ্ণণের কাছে পাঠানো হয়েছে।
 

Share this article
click me!