'জলাশয় আমাদের রক্ষা করতে হবে', এদিন জানালেন ফিরহাদ। পাশাপাশি এদিন তিনি বলেন, 'আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা উদ্যোগ নিয়েছেন যে যারা ঠিকা জমিতে বাড়ি করতে পারে।তার জন্য কলকাতা পৌর সংস্থার রেজিস্ট্রেশন করে দিকে তাদের প্ল্যান স্যাংশন দিয়ে দেওয়া হবে।' উল্লেখ্য জলাশয় বুজিয়ে জমি বাড়ি করার অভিযোগ তো বহু বছর ধরে চলে এসেছে। জলাশয় বুজিয়ে দেওয়ার ফলের মৎসজীবীরাও দিনের পর দিন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। যদিও এবার ধার ঘেষে অন্য সুরে ফিরহাদ বললেন, 'বর্ষাকালে জল জমলে সবই জলাশয়'।
'জলাশয় আমাদের রক্ষা করতে হবে', এদিন জানালেন ফিরহাদ। পাশাপাশি এদিন তিনি বলেন, 'আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা উদ্যোগ নিয়েছেন যে যারা ঠিকা জমিতে বাড়ি করতে পারে।তার জন্য কলকাতা পৌর সংস্থার রেজিস্ট্রেশন করে দিকে তাদের প্ল্যান স্যাংশন দিয়ে দেওয়া হবে।' উল্লেখ্য জলাশয় বুজিয়ে জমি বাড়ি করার অভিযোগ তো বহু বছর ধরে চলে এসেছে। জলাশয় বুজিয়ে দেওয়ার ফলের মৎসজীবীরাও দিনের পর দিন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। যদিও এবার ধার ঘেষে অন্য সুরে ফিরহাদ বললেন, 'বর্ষাকালে জল জমলে সবই জলাশয়'।
এদিন ফিরহাদ বলেছেন,'আমাদের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় একটা উদ্যোগ নিয়েছেন যে যারা ঠিকা জমিতে বাড়ি করতে পারে।তার জন্য কলকাতা পৌরসংস্থার রেজিস্ট্রেশন করে দিকে তাদের প্ল্যান স্যাংশন দিয়ে দেওয়া হবে। তারা যাতে বাড়ি করতে পারে তার জন্য লোন করে দেওয়া হচ্ছে। যারা শুধু ভাড়াটে আছে তার জন্য বাংলার বাড়ি করে দেওয়া হচ্ছে। জলাশয় আমাদের রক্ষা করতে হবে। রক্ষা করছি। যারা স্থানীয় মানুষ আছেন তারা সবাই এগিয়ে আসুন এবং মাছ চাষ করুক। কালকে একটা বলা হয়েছে। সেটা জলাশয় কোনও রেকর্ড পাইনি। যিনি টুইট করেছিলেন তার টুইতে সেই নোটিফিকেশন দিয়ে দেওয়া হয়েছে। তার পরেও যদি কোনও অভিযোগ থাকলে সেটা দেখে নেওয়া হবে। বর্ষা কালে যদি জল জমে তাহলে তো সবই জলাশয় হয়ে যাবে।'
আরও পড়ুন, 'কেকে অসুস্থ হয়ে পড়তে পারেন জানলে কেন প্রশাসনকে ডাকলেন না রাজ্যপাল' ? বিস্ফোরক ফিরহাদ
প্রসঙ্গত, সল্টলেক উনিশ সালে সেক্টর ফাইভ এর মহিষবাথান একটি পুকুর ভরাটকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছডিয়েছিল এলাকায়। মহিলা মাছ চাষীদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে তারা এই জলাশয় দুটোতে মাছ চাষ করেন। দীর্ঘদিন ধরেই এলাকার একটি ক্লাব মহিষবাথান নবজাগরণ সংঘ পুকুর ভরাটের চেষ্টা করে যাচ্ছে। কোটি কোটি টাকা জমির মূল্য বলে এলাকারই পুকুর তারা ভরাট করে প্রোমোটারকে দেবেন বলে অভিযোগ করেছেন মাছ চাষীরা। বিষয়টি নিয়ে ইলেকট্রনিক্স কমপ্লেক্স থানা ও বিধাননগর পৌরনিগমের কাছে অভিযোগও জানানো হয়। প্রাথমিকভাবে তারা একটি ডাম্পার পাঠিয়ে পুকুর পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করতে এসেছিলেন। কিন্তু ক্লাবের বাধায় আবার তারা ফিরে যান। মহিলা মাছ চাষীদের দাবি, ওই এলাকারই পৌর পিতা এর পেছনে রয়েছে। বড় কোনও কেউকেটার মদতেই চলছে এই ভরাটের কাজ।'
আরও পড়ুন, খুনের দিন কী কারণে ফোন অনুব্রতকে ? ভোট পরবর্তী হিংসার মামলায় ২ বিধায়ককে তলব সিবিআই
মাছ চাষীদের অভিযোগ, একটি শিশু উদ্যান ভেঙে ডাম্পার ঢুকিয়ে পুকুর ভরাটের চেষ্টা হয়েছে। পুকুরের বেশ কিছুটা অংশ ভরাট করা হয়েছে জোর করে। এই বিষয়ে ক্লাব কর্তৃপক্ষ কোনওভাবেই মুখ খুলতে নারাজ। পৌর নিগমের মেয়র কৃষ্ণা চক্রবর্তীকে জানালে তিনি জানান, পুকুর ভরাট হবে না। এই ঘটনায় আতঙ্কিত মৎস চাষীরা কান্নায় ভেঙে পড়েছেন। তাদের দাবি, ২৫ হাজার টাকার ছোট মাছ ওই পুকুরে ছেড়েছিলেন তাঁরা। ওই মাছ বড় হলে কমপক্ষে লাখ টাকার ব্যবসা দিত। কিন্তু বোল্ডার ফেলে ওই পুকুর ভরাট করায় বেশিরভাগ মাছ মরে গেছে।
আরও পড়ুন, মুখমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য, রোদ্দুর রায়ের বিরুদ্ধে দায়ের এফআইআর