অধিকাংশেরই জীবন কাটছে ঘরে বসে। এই সময় বাড়ি বসে একঘেঁয়ে হয়ে যাচ্ছেন অধিকাংশই। মন ভালো রাখতে সিনেমা (Film), গান (Music) শোনা কিংবা বই (Book) পড়ে মন ভালো রাখার প্রচেষ্টা করছেন অনেকেই। কিন্তু, কতক্ষণই বা ভালো লাগে এই কাজ করতে। জেনে নিন কী করবেন এই সময়।
রোজ বাড়ছে করোনা (Corona) সংক্রমণের হার। বর্তমানে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ১৯ লক্ষ ৫৮ হাজার ২৬৫ জন। ২২ জানুয়ারি করোনা বুলেটিন বলছে, গত ২৪ ঘন্টায় রাজ্যে আক্রান্ত ৯ হাজার ১৯১ জন। আগের দিন সংখ্যাটি ছিল ৯,১৫৪জন। এই সময় কিছু লোক বাধ্য হয়ে বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন। কিন্তু, অধিকাংশেরই জীবন কাটছে ঘরে বসে। এই সময় বাড়ি বসে একঘেঁয়ে হয়ে যাচ্ছেন অধিকাংশই। মন ভালো রাখতে সিনেমা (Film), গান (Music) শোনা কিংবা বই (Book) পড়ে মন ভালো রাখার প্রচেষ্টা করছেন অনেকেই। কিন্তু, কতক্ষণই বা ভালো লাগে এই কাজ করতে। জেনে নিন কী করবেন এই সময়।
পশু (Pet) পালনের ইচ্ছে থাকে অনেকের। এই সময় কুকুর কিনতে পারেন। বিভিন্ন প্রজাতির কুকুর আছে। কুকুর ছাড়া অন্য কোনও পাখি কিংবা অন্য কিছু পোষ্য কিনতে পারেন। নতুন পোষ্য নিয়ে সময় বেশ ভালোই কাটবে।
বিশ্রাম নিন এই সময়। সারাটি দিন ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। সংসার (Family), অফিস (Office) সব সামলে নিজের জন্য সময় পান না। এই লকডাউনে বিশ্রাম নিন। নিজের মন ভালো রাখুন। দেখবেন সুস্থ মানসিক স্বাস্থ্য বজায় থাকবে।
পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ (Contact) করুন এই সময়। যাদের সঙ্গে কথা বলা হয় না ব্যস্ততার জন্য, তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করুন। গল্প করুন। এই সময় আত্মীয়দের সঙ্গেও কথা বলুন। এখন কারও বাড়ি যাওয়া সম্ভব নয়, তাই ফোনে সকলের সঙ্গে কথা বলুন।
এক্সারসাইজ করুন রোজ। সময় বের করে নিয়মিত এক্সারসাইজ (Exercise) করুন। এই লকডাউন শারীরিক ভাবে সুস্থ হয়ে উঠুন। দেখবেন শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে। নিয়মিত এক্সারসাইজ করুন। বাড়ি বসে এক্সারসাইজ করতে পারেন। একান্ত না হলে, রোজ হাঁটুন। দিনে ৩০ মিনিট হাঁটলে সুস্থ থাকতে হয়।
পরিবারকে সময় দিন। পরিবারের লোকের সঙ্গে সময় কাটান। গল্প করুন। মনের কথা খুলে বলুন। বন্ডিং (Bonding) ভালো করুন পরিবারের সঙ্গে। এতে সকলের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো হবে। পরিবারের সঙ্গে সময় কাটান। সময়টা ভালোভাবে কাজে লাগান।
আরও পড়ুন: কনকনে ঠান্ডায় রোজ স্নান করছেন না, বড় বিপদ হতে পারে
আরও পড়ুন: কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের জন্য নতুন দিগন্তের উন্মোচন, ইন্সটাগ্রাম চালু করল সাবস্ক্রিপশন সিস্টেম
খাদ্যতালিকায় (Food) গুরুত্ব দিন। এই সময় রুটিন করে খাবার খান। রোজ সঠিক খাদ্য গ্রহণ করুন। নিজের স্বাস্থ্যের ওপর খেয়াল রাখুন। নিজের দিকে নজর দিন। সুস্থ থাকতে জীবন যাত্রার পরিবর্তন করুন। এই সময়টা কাজে লাগান সুস্বাস্থ্য গঠনে।