এই বছরের ইন্দ্রি দিওয়ালি কালেক্টেরের সংস্করণ ২০২৩ ভারতের পিকাডিলি ডিস্টিলারিজ তৈরি করেছে। যা গুণমান ও কারুকার্যের জন্য দায়বদ্ধ হিসেবে বিখ্যাত।
বিশ্বের সুরাপ্রেমীদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। দীর্ঘ অপেক্ষর পর অবশেষে আসরে এসেছে ভারতের সবথেকে প্রত্যাশিত হুইস্কি- ইন্দ্রি। দিওয়ালি কালেক্টরের সংস্করণ ২০২৩ প্রকাশিত হয়েছে। সীমিত সংস্করণের হুইস্কিকে, পাণীয় শিল্পের কিছু নামীদামী ব্যক্তিরা 'হুইস্কি অব দ্যা অয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ডে''দ্যা বেস্ট হুইস্কি ইন দ্য ওয়ার্ল্ড' খেতাব প্রদান করেছে। এটি ডবল গোস্ট বেস্ট ইন শো - পুরস্কারও পেয়েছে। ভারতের এই পাণীয় ব্রিটিশ , কানাডিয়ান,অস্ট্রেলিয়ান মল্ট, স্কচ ও বোরবন কয়েকটি আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডকেও ছাপিয়ে গিয়েছে। দুর্গা পুজো ও দিওয়ালির উৎসবের মরশুমে ভারতীয় সুরাপ্রেমীদের কাছে এটি অত্যান্ত আকর্ষণীয় বিষয়ে হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই বছরের ইন্দ্রি দিওয়ালি কালেক্টেরের সংস্করণ ২০২৩ ভারতের পিকাডিলি ডিস্টিলারিজ তৈরি করেছে। যা গুণমান ও কারুকার্যের জন্য দায়বদ্ধ হিসেবে বিখ্যাত। এই হুইস্কি হিমালয়ের পাদদেশে যমুনা নদীর শুদ্ধ তাজা হিমালয়ের জল ও রাজস্থানের বাছাই করা ছয়-সারি বার্লি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে। সেই কারণেই এটি বিশেষ।
সংস্থাটি ইনস্টাগ্রামে একটি পোস্ট শেয়ার করেছে। সেটির ক্যাপশনে লেখা হয়েছে, 'স্মোকি ফিসফিস থেকে স্বাদের সিম্ফনি পর্যন্ত, এটি একটি মাস্টারপিস যা এখন 'বেস্ট ইন শো, ডাবল গোল্ড' পুরস্কারের সাথে স্বীকৃতির শীর্ষে পৌঁছেছে হুইস্কি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ডস 2023-এ এই দীপাবলি, এই সীমিত দীপাবলি সংগ্রাহকের সংস্করণের একটি নাটক দিয়ে উদযাপন শুরু হোক।'
হুইস্কি একটি জটিল গন্ধ রয়েছে। যা ফল, বাদাম ও চকোলেট নোটকে একত্রিত করে। এই হুইস্কির দাম কিন্তু বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন রকম। দিল্লি, হরিয়ানা, বেঙ্গালুরু আর গোয়ার মত রাজ্যে এই দাম ৩ হাজার ১০০ টাকা। তবে মহারাষ্ট্রের এর দাম ৫ হাজার ১০০ টাকা। এটির প্যাকেজিংএর গুরুত্ব দিয়েছে সংস্থা। সেখানে ভারতীয় সংস্কৃতির ছাপ অব্যাহত।
দ্য হুইস্কি অফ দ্য ওয়ার্ল্ড অ্যাওয়ার্ডস হল একটি বার্ষিক ইভেন্টে ১০০টিরও বেশি সংস্থা হুইস্কি নিয়ে এসেছেল। ১০০ পয়েন্টের ভিত্তিতে প্রতিযোগিতা হয়েছিল। বিশ্বের তাবড় স্বাদ নির্মাতারা নম্বর দিয়েছিল। তারই ভিত্তিতে সেটা এটি। Indri Diwali Collector's Edition 2023 আগামী আরও বছরের জন্য কালেক্টরের আইটেম হয়ে উঠবে , তেমনই জানিয়েছে সংস্থা। সংস্থার পক্ষ থেকে বলা হয়েছে সুরা প্রেমীদের খুশি করাই তাদের প্রধান লক্ষ্য।