গ্রীষ্মের দিনে, যখন তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং ক্ষুধা কমে যায়, তখন স্যালাড একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর বিকল্প হতে পারে। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে, প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
গরমে স্যালাড খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। স্যালাডে রয়েছে ফলমূল, শাকসবজি এবং সবুজ পাতা যা গ্রীষ্মে শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি, ভিটামিন এবং খনিজ সরবরাহ করে। স্যালাডে উপস্থিত জলের উপাদান শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সাহায্য করে এবং গ্রীষ্মকালে সতেজ বোধ করতে সাহায্য করে। গ্রীষ্মের দিনে, যখন তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং ক্ষুধা কমে যায়, তখন স্যালাড একটি সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর বিকল্প হতে পারে। এটি আপনাকে হাইড্রেটেড থাকতে, প্রয়োজনীয় পুষ্টি পেতে এবং স্বাস্থ্যকর ওজন বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে।
গ্রীষ্মকালে স্যালাড তৈরির সময় কিছু বিষয় মাথায় রাখা উচিত:
১. তাজা উপাদান ব্যবহার করুন:
স্যালাডে সবসময় তাজা এবং মৌসুমি উপাদান ব্যবহার করুন।
শাকসবজি ও ফল ভালো করে ধুয়ে নিন।
সাথে সাথে স্যালাড পরিবেশন করুন যাতে সতেজতা থাকে।
২. হাইড্রেটিং উপাদান অন্তর্ভুক্ত করুন:
গরমে হাইড্রেটেড থাকাটা জরুরি।
স্যালাডে শসা, টমেটো, তরমুজ এবং তরমুজের মতো হাইড্রেটিং উপাদান অন্তর্ভুক্ত করুন।
৩. হালকা ড্রেসিং ব্যবহার করুন:
ভারী ড্রেসিং স্যালাডকে ভারী এবং অপাচনীয় করে তুলতে পারে।
হালকা ড্রেসিং ব্যবহার করুন যেমন লেবুর রস, অলিভ অয়েল বা দই।
৪. প্রোটিন এবং ফাইবার অন্তর্ভুক্ত করুন:
স্যালাডে প্রোটিন এবং ফাইবার অন্তর্ভুক্ত করুন যাতে আপনি দীর্ঘ সময়ের জন্য পরিতৃপ্ত থাকেন।
সেদ্ধ ডিম, মুরগি বা মাছের মতো প্রোটিন উত্স অন্তর্ভুক্ত করুন।
মটরশুটি, বাদাম এবং বীজের মতো ফাইবারের উত্স অন্তর্ভুক্ত করুন।
৫. বৈচিত্র্য:
বিভিন্ন শাকসবজি, ফল এবং অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে আপনার স্যালাডকে আকর্ষণীয় করুন।
গ্রীষ্মকালে স্যালাডে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কিছু দুর্দান্ত উপাদান:
সবজি: শসা, টমেটো, গাজর, ক্যাপসিকাম, পেঁয়াজ, বাঁধাকপি, পালংশাক এবং লেটুস।
ফল: তরমুজ, ক্যান্টালুপ, স্ট্রবেরি, ব্লুবেরি এবং আঙ্গুর।
প্রোটিন: সেদ্ধ ডিম, মুরগির মাংস, মাছ, টফু এবং মটরশুটি।
ফাইবার: বাদাম, বীজ এবং পুরো শস্য।
ড্রেসিং: লেবুর রস, জলপাই তেল, দই এবং বালসামিক ভিনেগার।
কিছু উপাদান গ্রীষ্মকালে স্যালাডে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত নয়:
ভারী ড্রেসিং: মেয়োনিজ, ক্রিমি ড্রেসিং এবং ভারী সস।
ভাজা খাবার: ভাজা চিকেন, পনির এবং অন্যান্য ভাজা খাবার।
খুব মিষ্টি ফল: আম, কলা এবং আনারস।
উচ্চ লবণাক্ত উপাদান: টিনজাত মটরশুটি, বাদাম এবং বীজ।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।