Cough and Cold: শীতের শুরু থেকেই ভাইরাল জ্বরে কাবু? ঘরোয়া উপায়েই কমিয়ে ফেলুন সর্দি-কাশি
গলা-খুশখুশ ভাব অথবা শুকনো কাশি দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। কিন্তু তার আগে, চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
অক্টোবরের শেষ থেকেই খামখেয়ালি হয়ে উঠেছে আবহাওয়া । দিনের বেলায় তেড়ে রোদ্দুর, আবার রাতের বেলায় তাপমাত্রা নেমে যাচ্ছে হু হু করে। আবহাওয়ার সঙ্গে জোরকদমে পাল্লা দিতে পারছে না মানুষের শরীর।
মরসুম বদলের মাশুল দিতে হচ্ছে শরীরের ভোগান্তি দিয়ে। টানা কয়েকদিন জ্বর, আর তার থেকে সেরে উঠলেই খুশখুশে কাশির দাপট। জ্বর না হলেও সর্দি-কাশিতে ভুগছেন অনেকেই।
গলা-খুশখুশ ভাব অথবা শুকনো কাশি দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। কিন্তু তার আগে, চিকিৎসকদের পরামর্শ মেনেই এর থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য বেশ কিছু ঘরোয়া উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
ভাইরাল সংক্রমণ ঠেকিয়ে রাখার জন্য কী কী করবেন?
ভোরবেলা মর্নিং ওয়াক অথবা রাত্রিবেলা অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে অবশ্যই নিজের নাক এবং কান ঢেকে বেরোন। কানে ঠাণ্ডা হাওয়া ঢুকলে সমস্যা আরও বেড়ে যেতে পারে।
খুব বেশি গরম লাগলে অথবা ঘাম হলেও আচমকা এসির তাপমাত্রা খুব বেশি কমিয়ে দেবেন না। তাপমাত্রার বড় রকমের হেরফের হলে শরীর একেবারেই সহ্য করতে পারবে না।
ফ্রিজ থেকে বের করেই কোনও খাবার অথবা জল খাবেন না। ঠাণ্ডা জল সর্দি-কাশির বিপত্তি বাড়িয়ে দিতে পারে।
খুব ঠাণ্ডা জলে স্নান করবেন না। ঠাণ্ডায় ভোগান্তি থাকলে একেবারে দিনের শুরুতে স্নান করা এড়িয়ে চলুন। স্নানের আগে জল সামান্য গরম করে নিন।
হাঁচি অথবা কাশি হলে হাত বারবার ভালো করে স্যানিটাইজ করুন। বারবার ঠাণ্ডা জলে হাত ধোয়া এড়িয়ে চলুন।
ঈষদুষ্ণ গরম জলে সামান্য নুন মিশিয়ে দিনে ৩-৪ বার গার্গল করুন। প্রত্যেকদিন ভালো করে জল গরম করে ভেপার নিন।