'ধনীর বিশ্বে' করোনা-মাহামারী শেষ হবে আগামী বছর , কেন আশার আলো দেখাচ্ছেন বিল গেটস

Published : Aug 10, 2020, 04:02 PM IST
'ধনীর বিশ্বে' করোনা-মাহামারী শেষ হবে আগামী বছর , কেন আশার আলো দেখাচ্ছেন বিল গেটস

সংক্ষিপ্ত

করোনা মহামারী নিয়ে রীতিমত আশার কথা শোনালেন বিল গেটস ধনী দেশগুলিতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ শেষ হবে আগামী বছর  ২০২২ সালের মধ্যে আর করোনাভাইরাস দাপট দেখাতে পারবে না   


মাইক্রোসফটের প্রতিষ্ঠা, কোটিপতি ও সমাজসেবী বিল গেটস এতদিন পরে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ে আশার আলো দেখালেন। সম্প্রতি তিনি বলেছেন সম্ভবত আগামী বছর বেশ কয়েকটি দেশে শেষ হয়ে যেতে পারে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ। ২০২২ সালের মধ্যে আর বিশ্বে আর তেমন দাপট দেখাতে পারবে না করোনা। কিন্তু বিল গেটসের এই উক্তির পিছনে আসল তথ্যটি কী- তাই নিয়েই শুরু হয়েছে জল্পনা। 


একটি সূত্র বলছে করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক আবিষ্কারের বিষয় রীতিমত আশাবাদী বিল গেটস। বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে প্রতিষেধক আবিষ্কারের জন্য তিনি অর্থ লগ্নিও করেছেন। আবার ভারতীয় প্রতিষেধ প্রস্তুতকারক সংস্থায় করোনা প্রতিষেধক তৈরির জন্য অর্থ বরাদ্দ করেছেন। সেখানে তাঁর মূল উদ্দেশ্যই হল আর্থিকভাবে পিছিয়ে পড়া দেশগুলি ও দুঃস্থ জনগণের কাছে কম মূল্যে করোনা প্রতিষেধক পৌঁছে দেওয়া। 


বিল গেটসে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রত্রিকায় সাক্ষাৎকার দেওয়ার সময় বলেছিলেন, মহামারীর কারণে অর্থনীতি ধ্বংস হতে চলেছে। কিন্তু সেই থেকে বেরিয়ে আসা কিছুতেই সম্ভব নয়। তিনি আরও বলেছিলেন মহামারীর কারণে চিকিৎসা ব্যবস্থা ও প্রতিষেক আবিষ্কারের জন্য অনেকগুলি দিক খুলে যাবে। তারপরই তিনি বলেন আর্থিকভাবে স্বচ্ছল দেশগুলিতে ২০২১ সাল শেষ হওয়ার আগেই  মহামারী শেষ হয়ে যাবে। বাকি বিশ্ব ২০২২ সালের মধ্যেই করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাবে। 

বিল গেটস ফাউন্ডেশন করোনাভাইরাসের প্রতিষেধক তৈরির জন্য নানাভাবে বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি সংস্থাকে সাহায্য করছে। আর্থিক দিক দিয়ে তো বটেই। প্রযুক্তগত দিক দিয়েও সাহায্যের হাত এগিয়ে দিয়েছে। 

ড্রাগনদের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেই হিমাচলের আকাশ রাফালের টহল, রাতের অন্ধকারে চলছে মহড়া

শচীন পাইলট ইস্যুতে আবারও নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব প্রকট কংগ্রেসে, কী সিদ্ধান্ত নিতে চলেছে হাইকমান্ড ...
গত সপ্তাহেই পুনের সেরাম ইনন্টিটিউটকে ১০০ মিলিয়ন আর্থিক সহায়তা প্রদান করেছেন বিল গেটস ফাইন্ডেশন। মূল উদ্দেশ্যই হল ২০২১ সালের মধ্যে ভারত ও অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশগুলির জন্য কম মূল্যে প্রতিষেধক বাজারে আনাতে সাহায্য করা। অন্যদিকে প্রতিষেধক প্রদানকারী সংস্থা জিএভিআইও ১৫০ মিলিয়ন বরাদ্দ করেছে এই প্রকল্পে। 

আন্দামানের জন্য সাবমেরিন কেবল পরিষেবা চালু করলেন প্রধানমন্ত্রী, প্রকল্প সম্বন্ধে বিস্তারিত জানুন .


বিল গেটসের সংস্থার সহায়তার পরই সেরাম ইনস্টিটিউট জানিয়েছে তাদের তৈরি প্রতিষেধকের বাজার মূল্য হতে ৩ মার্কিন ডলার, ভারতীয় মূল্য হবে ২২৫ টাকা। 

PREV
click me!

Recommended Stories

LIVE NEWS UPDATE: Amazon Investment India - আগামী ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতে ৩৫ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে অ্যামাজন?
আওয়ামি লিগের যোগদান নিষিদ্ধ, বাংলাদেশে সাধারণ নির্বাচনের দিন ঘোষণা