বছরে মূলত চারটি নবরাত্রি আসে। তার মধ্যে দুটি গুপ্ত নবরাত্রি। চারটি নবরাত্রিতেই দেবী দূর্গার মহাপূজা হয়। আশ্বিনের নবরাত্রি পূজা শারদীয়া পূজা এবং বসন্তের নবরাত্রির পূজা বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত।
বছরে মূলত চারটি নবরাত্রি আসে। তার মধ্যে দুটি গুপ্ত নবরাত্রি। বছরের এই চারটি নবরাত্রিতেই দেবী দুর্গার মহাপুজো হয়। আশ্বিনের নবরাত্রি পুজো শারদীয়া পুজো এবং বসন্তের নবরাত্রির পুজো বাসন্তী দুর্গাপূজা নামে পরিচিত। আশ্বিনের এই দুর্গা পুজোকে অকালবোধনও বলা হয়ে থাকে। লোককথা অনুসারে বাসন্তী পুজোর প্রথম সূচনা করেছিলেন রাজা সুরথ। আজও এই পুজো চলে আসছে বাংলার বহু জায়গায়। মহা ধুমধামের সঙ্গে বিভিন্নজায়গায় এই পুজো হয়। এই বাসন্তী পুজোয় হয় ধুনো পোড়া থেকে শুরু করে দণ্ডী কাটা। যিনি এই ধুনো পোড়ান অনেকেই তাঁর কোলে বসেন। এই ভাবে কোলে বসেই সকলে মায়ের আশির্বাদ পেতে চান। অনেকে আবার মায়ের সামনে দণ্ডীও কাটেন। দুর্গাপুজোর মতোই এই পুজোয়ও কুমারী পুজো হয়। কুমারী পুজোয় কুমারী মেয়েকে দেবী দুর্গা রূপে পুজো করা হয়। দীর্ঘদিন ধরে এই পুজোকে কেন্দ্র করে চলে আসছে এই সমস্ত লোকাচার।