রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় প্রাক্তন পাক প্রসিডেন্ট পারভেজ মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড দিল সেদেশর আদালত। তবে পাকিস্তানের দশম প্রেসিডেন্ট মুশারফের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কটা কিন্তু ছিল নরম গরমেই। মুশারফের জন্ম ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতের দিল্লিতে। দেশাগের পর করাচিতে চলে যায় তাঁর পরিবার।
রাষ্ট্রদ্রোহিতার মামলায় প্রাক্তন পাক প্রসিডেন্ট পারভেজ মুশারফকে মৃত্যুদণ্ড দিল সেদেশর আদালত। তবে পাকিস্তানের দশম প্রেসিডেন্ট মুশারফের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কটা কিন্তু ছিল নরম গরমেই। মুশারফের জন্ম ১৯৪৩ সালে ব্রিটিশ ভারতের দিল্লিতে। দেশাগের পর করাচিতে চলে যায় তাঁর পরিবার। ১৯৬৫ সালে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন মুশারফ। ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের সেনাপ্রধান ছিলেন মুশারফ। ১৯৯৯ সাল মুশারফের জীবনে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বছর। এই বছরই প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফকে সরিয়ে ক্ষমতায় আসেন সেনা প্রধান পারভেজ মুশারফ। ২০০১ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ছিলেন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক ভাল করতে উদ্যোগ নেন। তার অংশ হিসাবেই ২০০১ সালে গুজরাত ভূমিকম্পে পাকিস্তান থেকে ত্রাণ সামগ্রী পাঠান মুশারফ। কাশ্মীর সমস্যার সমাধানে ২০০৪ সালে ভারতের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনায় বসেন। সম্প্রতাতিক কালে পুলওয়ামায় হামলার পর ফের ভারত-পাকিস্তান সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুলতে দেখা যায় তাঁকে।