গোমতী নদীর তিরে এক ছোট্ট শহর বৈজনাথ। উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন অঞ্চলের মধ্যে বাগেশ্বর জেলার মধ্যে অবস্থিত এই শহর। বৈজনাথের পুরাণ কাহিনি গড়ে উঠেছে শিব-পার্বতীর নিয়ে। শোনা যায় গোমতী ও গারুর গঙ্গার মিলনস্থলে বিয়ে হয়েছিল শিব-পার্বতীর। বিয়ের পর প্রথম গোমতীর তিরে রাত্রিবাস করেছিলেন শিব ও পার্বতী। পরে সেখানেই গড়ে ওঠে বৈজনাথ মন্দির।
গোমতী নদীর তিরে এক ছোট্ট শহর বৈজনাথ। উত্তরাখণ্ডের কুমায়ুন অঞ্চলের মধ্যে বাগেশ্বর জেলার মধ্যে অবস্থিত এই শহর। বৈজনাথের পুরাণ কাহিনি গড়ে উঠেছে শিব-পার্বতীর নিয়ে। শোনা যায় গোমতী ও গারুর গঙ্গার মিলনস্থলে বিয়ে হয়েছিল শিব-পার্বতীর। বিয়ের পর প্রথম গোমতীর তিরে রাত্রিবাস করেছিলেন শিব ও পার্বতী। পরে সেখানেই গড়ে ওঠে বৈজনাথ মন্দির। বৈজনাথের আদি নাম ছিল কার্তিকেয়পুরা। বৈজনাথ মন্দির তৈরি হয়েছিল ১১৫০ সালে। জানা যায় যে এই বৈজনাথ মন্দির তৈরি হয়েছিল বারো শতকের মাঝামাঝি সময়ে। হিন্দু শাস্ত্রে উল্লেখ রয়েছে যে গোমতী নদী এবং গারুর গঙ্গার মিলনস্থলে পার্বতী-কে বিয়ে করেছিলেন স্বয়ং শিব। বিয়ে করে ফেরার পথে গোমতীর তিরে রাত্রিবাস করেন শিব ও পার্বতী। সেখানেই এখন গড়ে উঠেছে এই মন্দির। বৈজনাথের বাসিন্দাদের মতে শিব-পার্বতী পরের দিন সকালে সেখানে থেকেই কৈলাসের উদ্দেশে রওনা দেন। তাঁরা সেখান থেকে চলে যাওয়ার পর নাকি সাখেন মাটি ভেদ করে একটি শিবলিঙ্গ ওঠে, যা আজও পুজো হয়ে আসছে। তবে এই কাহিনি নিয়ে অনেক মতভেদও রয়েছে। কেউ বলেন সেখানে শিব নাকি ছদ্মবেশ নিয়ে ছিলেন।