দুর্গম পাহাড়ি রাস্তা, পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে খড়স্রোতা নদী। আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ উঠে যাচ্ছে পাহাড়ের আরও ওপরে। এই দুর্গম পাহাড়ের গুহায় বাস সাক্ষাৎ মহাদেব-এর। ভুটান পাহাড়ের বুকে এই ছোট মহাকাল মন্দির। আরও ওপরে উঠে গেলে রয়েছে মহাকাল মন্দির।
দুর্গম পাহাড়ি রাস্তা, পাশ দিয়ে বয়ে যাচ্ছে খড়স্রোতা নদী। আঁকাবাঁকা পাহাড়ি পথ উঠে যাচ্ছে পাহাড়ের আরও ওপরে। এই দুর্গম পাহাড়ের গুহায় বাস সাক্ষাৎ মহাদেব-এর। ভুটান পাহাড়ের বুকে এই ছোট মহাকাল মন্দির। আরও ওপরে উঠে গেলে রয়েছে মহাকাল মন্দির। মহাকাল মন্দিরের পথ আরও দুর্গম। অনেকেই পৌঁছতে পারেন না সেই মন্দিরে। ছোট মহাকাল মন্দিরেই তাই অনেকে পুজো দেন। বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের মধ্যেই এই ছোট মহাকাল মন্দির। পাহাড়ের বুকেই রয়েছে শিব, দুর্গা, মনসা এমনকি লক্ষ্মীও। কবে এই মন্দির তৈরি হয়েছে তা জানা যায়না বলেই জানাচ্ছেন মন্দিরের পুরহিত। বর্ষাকালে এই মন্দির বন্ধ থাকে। জঙ্গলে ঘেরা এই মন্দিরের আশাপাশে বন্যপ্রাণীও দেখা যায় হামেশাই। এই মন্দিরে অনেকেই মানত করেন বলেও জানালেন মন্দিরের পুরহিত। এখান থেকে মহাকাল মন্দির আরও ২ কিলোমিটার দূরে। ছোট মহাকাল মন্দিরের পাহাড় কিছুটা ছোট। পাহাড় ছোট হওয়ায় এই মন্দিরের নাম ছোট মহাকাল।