রোপওয়ে-তে চড়ে নৈনিতাল (Nainital) দর্শন। এক নৈসর্গিক সৌন্দর্য দৃশ্যত হয় চোখের সামনে। নৈনিতালের পর্যটনে এক বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে রোপওয়ে। রোপওয়ে থেকে নৈনিতাল লেক জুড়ে অপরূম মায়ামুগ্ধ করা দৃশ্য। নৈনিতাল থেকে এই রোপওয়ে যায় স্নো ভিউ পয়েন্ট পর্যন্ত। নৈনিতাল পাহাড়ের পাদদেশে একটি উপত্যকার মতো জায়গা। সেখান থেকে রোপওয়ে যায় উঁচু পাহাড়ের চূড়ায়। যে স্থান স্নো ভিউ পয়েন্ট নামে পরিচিত। এই রোপওয়ের যাত্রা সবমিলিয়ে ১০ মিনিটের । নৈনিতাল লেকের নৈনি মন্দিরের উল্টো দিকে রোপওয়ে। রোপওয়ের চড়তে একটু পাহাড়ের ধাপ বেয়ে উঠতে হয়। রোপওয়ের গেট পর্যন্ত কোনও যানবাহন যায় না। যানবাহনের স্টপ থেকে রোপওয়ে যেতে ৫ মিনিট হাঁটতেই হবে। রোপওয়ের টিকিট কাটতে হয় সেখানে থাকা কাউন্টার থেকে। আকাশপথে নৈনিতাল দর্শনের এই সুযোগ মেলে নামমাত্র কিছু অর্থে। রোপওয়েতে করে নৈনি লেক দেখার সঙ্গে সঙ্গে শহরটাকেও দেখা যায়। কেন নৈনিতাল তার নৈসগিক শোভায় ঋগ্ধ তা রোপওয়েতে চড়লে বোঝা যায়।
রোপওয়ে-তে চড়ে নৈনিতাল (Nainital) দর্শন। এক নৈসর্গিক সৌন্দর্য দৃশ্যত হয় চোখের সামনে। নৈনিতালের পর্যটনে এক বাড়তি মাত্রা যোগ করেছে রোপওয়ে। রোপওয়ে থেকে নৈনিতাল লেক জুড়ে অপরূম মায়ামুগ্ধ করা দৃশ্য। নৈনিতাল থেকে এই রোপওয়ে যায় স্নো ভিউ পয়েন্ট পর্যন্ত। নৈনিতাল পাহাড়ের পাদদেশে একটি উপত্যকার মতো জায়গা। সেখান থেকে রোপওয়ে যায় উঁচু পাহাড়ের চূড়ায়। যে স্থান স্নো ভিউ পয়েন্ট নামে পরিচিত। এই রোপওয়ের যাত্রা সবমিলিয়ে ১০ মিনিটের । নৈনিতাল লেকের নৈনি মন্দিরের উল্টো দিকে রোপওয়ে। রোপওয়ের চড়তে একটু পাহাড়ের ধাপ বেয়ে উঠতে হয়। রোপওয়ের গেট পর্যন্ত কোনও যানবাহন যায় না। যানবাহনের স্টপ থেকে রোপওয়ে যেতে ৫ মিনিট হাঁটতেই হবে। রোপওয়ের টিকিট কাটতে হয় সেখানে থাকা কাউন্টার থেকে। আকাশপথে নৈনিতাল দর্শনের এই সুযোগ মেলে নামমাত্র কিছু অর্থে। রোপওয়েতে করে নৈনি লেক দেখার সঙ্গে সঙ্গে শহরটাকেও দেখা যায়। কেন নৈনিতাল তার নৈসগিক শোভায় ঋগ্ধ তা রোপওয়েতে চড়লে বোঝা যায়।