জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) এবার শ্যামা পুজায় বুর্জ খলিফার আদলেই কালী পুজার (Kali Puja) মন্ডপ। তৈরি হয়েছে বন্ধ বিমানঘাঁটি পাঙ্গা বিমানবন্দরের অনতিদুরেই। কোলকাতার শ্রীভূমির দুর্গা পুজায় বুর্জ খলিফার আদলে তৈরি মন্ডপে পুজো শেষ হতে না হতেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেই আরব দেশের বিলাসবহুল বুর্জ খলিফার আদলে এবার জলপাইগুড়ি শহরের নবারুণ সংঘ ক্লাব ও পাঠাগারের কালী পুজায় উঠে এসেছে। এই পুজো ঘিরে জলপাইগুড়ির মানুষের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। তবে কোলকাতার শ্রীভূমির মন্ডপের সাথে কিছুটা পার্থক্য থাকছে। কোলকাতায় বুর্জ খলিফার মন্ডপের ভেতর লেজার লাইট বা সার্ফি ব্যবহার করা হয়েছিল ৭৪ টি, জলপাইগুড়ির নবারুন সংঘের মন্ডপে ৫৬ টি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাইরে থেকে মন্ডপের উপর ফেলা আলোকসজ্জার লাইটের রংয়ের ঘন ঘন পরিবর্তনে ১২০ টি পালকো ব্যবহার করা হচ্ছে। নবারুণ সংঘ ক্লাব ও পাঠাগারের এবারের পুজো ৫৬ তম বর্ষে পা দিয়েছে। ক্লাব সম্পাদক রাজেশ মন্ডল জানান, মন্ডপের বাঁশের কাঠামো স্থানীয় ডেকোরেটর তৈরি করছেন। কিন্তু কোলকাতায় যে আলোকশিল্পী লাইটের কাজ করেছিলেন, তাদেরই টেকনিশিয়ানরা এখানেও কাজ কাজ করেছেন।বুর্জ খলিফার বাইরের আলোকসজ্জাই দর্শকদের আকর্ষনের মুল বিষয়। কিন্তু সেই লাইটিং মেশিন কোলকাতা থেকে ভাড়া আনলে অনেক খরচ। তাই শিলিগুড়ি থেকেই ভাড়া করা হয়েছে।
জলপাইগুড়িতে (Jalpaiguri) এবার শ্যামা পুজায় বুর্জ খলিফার আদলেই কালী পুজার (Kali Puja) মন্ডপ। তৈরি হয়েছে বন্ধ বিমানঘাঁটি পাঙ্গা বিমানবন্দরের অনতিদুরেই। কোলকাতার শ্রীভূমির দুর্গা পুজায় বুর্জ খলিফার আদলে তৈরি মন্ডপে পুজো শেষ হতে না হতেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। সেই আরব দেশের বিলাসবহুল বুর্জ খলিফার আদলে এবার জলপাইগুড়ি শহরের নবারুণ সংঘ ক্লাব ও পাঠাগারের কালী পুজায় উঠে এসেছে। এই পুজো ঘিরে জলপাইগুড়ির মানুষের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। তবে কোলকাতার শ্রীভূমির মন্ডপের সাথে কিছুটা পার্থক্য থাকছে। কোলকাতায় বুর্জ খলিফার মন্ডপের ভেতর লেজার লাইট বা সার্ফি ব্যবহার করা হয়েছিল ৭৪ টি, জলপাইগুড়ির নবারুন সংঘের মন্ডপে ৫৬ টি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেই সঙ্গে বাইরে থেকে মন্ডপের উপর ফেলা আলোকসজ্জার লাইটের রংয়ের ঘন ঘন পরিবর্তনে ১২০ টি পালকো ব্যবহার করা হচ্ছে। নবারুণ সংঘ ক্লাব ও পাঠাগারের এবারের পুজো ৫৬ তম বর্ষে পা দিয়েছে। ক্লাব সম্পাদক রাজেশ মন্ডল জানান, মন্ডপের বাঁশের কাঠামো স্থানীয় ডেকোরেটর তৈরি করছেন। কিন্তু কোলকাতায় যে আলোকশিল্পী লাইটের কাজ করেছিলেন, তাদেরই টেকনিশিয়ানরা এখানেও কাজ কাজ করেছেন।বুর্জ খলিফার বাইরের আলোকসজ্জাই দর্শকদের আকর্ষনের মুল বিষয়। কিন্তু সেই লাইটিং মেশিন কোলকাতা থেকে ভাড়া আনলে অনেক খরচ। তাই শিলিগুড়ি থেকেই ভাড়া করা হয়েছে।