২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে সুন্দরবনের অরণ্য কালীর পুজো। সুন্দরবনের হাড়োয়ার খলিসাদি গ্রামে রয়েছে এই অরণ্য কালী মন্দির। এই অরণ্য কালীর মন্দির ঘিরে রয়েছে এক কাহিনিও। লোক মুখে শোনা যায় আড়াইশো সেখানে বিদ্যাধরী নদীতে বন্যা হয়। সেই সময় বন্যায় ভাসছিল সুন্দরবন। মঙ্গল কামনায় এক সাধু তখন অরণ্য কালীর যজ্ঞ শুরু করেন। আজও সেখানে চলে আসছে এই অরণ্য কালীর পুজো। গ্রামের ভট্টাচার্য পরিবারের সদস্যরা আজও পুজো করে চলেছেন। প্রতি বছর কালী পুজোর সময় গ্রামের মানুষ পুজোয় মেতে ওঠেন। দূর-দূরান্ত থেকে সেখানে মানুষ যান অরণ্য কালীর পুজো দেখতে। গ্রামবাসীদের বিশ্বাস এখানকার মা কালী খুবই জাগ্রত, এক মনে যা চাওয়া হয় তাই পাওয়া যায়। এখানে পশুবলির পাশাপশি ফলও বলি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে করোনা মহামারীর জেরে নিয়ম রক্ষার্থে পুজা হয়। এবছরও সেখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হয়।
২৫০ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলছে সুন্দরবনের অরণ্য কালীর পুজো। সুন্দরবনের হাড়োয়ার খলিসাদি গ্রামে রয়েছে এই অরণ্য কালী মন্দির। এই অরণ্য কালীর মন্দির ঘিরে রয়েছে এক কাহিনিও। লোক মুখে শোনা যায় আড়াইশো সেখানে বিদ্যাধরী নদীতে বন্যা হয়। সেই সময় বন্যায় ভাসছিল সুন্দরবন। মঙ্গল কামনায় এক সাধু তখন অরণ্য কালীর যজ্ঞ শুরু করেন। আজও সেখানে চলে আসছে এই অরণ্য কালীর পুজো। গ্রামের ভট্টাচার্য পরিবারের সদস্যরা আজও পুজো করে চলেছেন। প্রতি বছর কালী পুজোর সময় গ্রামের মানুষ পুজোয় মেতে ওঠেন। দূর-দূরান্ত থেকে সেখানে মানুষ যান অরণ্য কালীর পুজো দেখতে। গ্রামবাসীদের বিশ্বাস এখানকার মা কালী খুবই জাগ্রত, এক মনে যা চাওয়া হয় তাই পাওয়া যায়। এখানে পশুবলির পাশাপশি ফলও বলি দেওয়া হয়। ২০২০ সালে করোনা মহামারীর জেরে নিয়ম রক্ষার্থে পুজা হয়। এবছরও সেখানে করোনা বিধি মেনেই পুজো হয়।