বড়দিনে আমজনতার মুখের হাসি বজায় রেখে ২০০-এর ঘরেই মুরগির দাম। উল্লেখ্য কয়েকদিন আগেই দাম বেড়েছিল মুরগির মাংসের। ফলে উৎসবের মরশুমে মাংসের দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়ছিল।
একে বড়দিন তার উপর আবার রবিবার, সকাল সকাল মাংসের দোকানে ভিড় জমিয়েছে শহরবাসী। চিকেন থেকে মটন, লম্বা লাইন মাংসের দোকানে। তবে বড়দিনে আমজনতার মুখের হাসি বজায় রেখে ২০০-এর ঘরেই মুরগির দাম। উল্লেখ্য কয়েকদিন আগেই দাম বেড়েছিল মুরগির মাংসের। ফলে উৎসবের মরশুমে মাংসের দাম আরও বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়ছিল। কিন্তু বড়দিনে বরং দাম কমে ২০০-এ নামল মুরগির মাংসের দাম। শীতের মরশুমে বেশ সস্তা সবজিও। আলু থেকে শুরু করে ফুলকপি, বাঁধাকপিও। নাগালের মধ্যেই রয়েছে পাঠার মাংসের দামও। তবে বাজারে হাত পুড়ছে মাছের দামে। ২০০ টাকার নীচে মাছ কিনতে রীতিমত বেগ পেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। ভোলা, ট্যাংরা, পার্শে ২০০-এর ঘরে, পাবদার দাম ছুঁয়েছে ৪০০-এ। গলদা চিংড়ি ৭০০, এমনকী লোটেও ১২০ থেকে ১৫০ টাকা কেজি।
কিছুদিন আগেও মুরগির মাংসের দাম হয়েছিল ২৩০ টাকা। উৎসবের মরশুমে যে সেই দাম ২৫০-এ পৌঁছবে সেই আশঙ্কাতেই ভুগছিল বাঙালি। কিন্তু দাম বাড়ার বদলে ২৩০ থেকে ২০০-এ নেমে এল মুরগির মাংসের দাম। পাঠার মাংসের দাম অল্প বেড়ে ৭২০ থেকে ৭৮০ টাকা কেজিতে দাঁড়িয়েছে।
বড়দিনের বাজারে মাংসের দাম
বড়দিনের বাজারে আকাশ ছোঁয়া দাম মাছের। সাধারণ রুই মাছের দাম শুনেই চোখ কপালে উঠছে গ্রাহকদের। ২২০ থেকে ২৫০ টাকা কেজিতে পৌঁছেছে রুই মাছের দাম। কাতলা ৩৫০ টাকা কেজি। ভোলা, ট্যাংরা, পার্শে, পাবদার, দাম যথাক্রমে ২৫০, ২০০, ২৫০ ও ৪০০ টাকা কেজি। গলদা চিংড়ি পৌঁছেছে ৭০০ টাকায়।