আর কেউ অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়-কে সাহায্য করেছে নাকি বা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল কি না, সেটা তদন্তের বিষয়। তদন্ত করছে সিবিআই।
আরজি করের ঘটনার সঙ্গে কি একা অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় জড়িত? নাকি সেখানে অন্য কেউও উপস্থিত ছিল? এই প্রশ্নের উত্তর এখনও জানা নেই। এই প্রসঙ্গে বিস্ফোরক দাবি করেছেন আরজি কর মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসক শরীফ হাসান। সংবাদ মাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে শরীফ সাইফ বলেছেন যে তিনি মনে করেন না যে, একজন ব্যক্তি এই কাজ করতে পারে।
তিনি আরও দাবি করেন যে সিসিটিভি নজরদারি এড়িয়েও ঘটনাস্থলে পৌঁছানো সম্ভব। প্রথমবারের মতো ক্যামেরার সামনে মুখ খুললেন আরজি কর মেডিকেলের ইন্টার্ন চিকিৎসক শরীফ হাসান। যাকে জেরা করেছে সিবিআই। যিনি হাসপাতালের তৃণমূল (টিএমসি) ছাত্র পরিষদের সহ-সভাপতি। তিনি আরও বলেন, আর কেউ অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়-কে সাহায্য করেছে নাকি বা এই অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিল কি না, সেটা তদন্তের বিষয়। তদন্ত করছে সিবিআই।
সাধারণ ছেলে হিসেবে কখনও ভাবতেও পারিনা যে একজনের পক্ষে এই কাজ করা সম্ভব। সেমিনার ঘরে ঢোকার কথা বলতে গেলে পুরও চেস্ট ইউনিটে যাওয়ার ঘরের করিডোরে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো আছে। কিন্তু পেছনের গেটে সিসিটিভি ক্যামেরা নেই। এ নিয়েও তদন্ত করছে সিবিআই। পিছনের গেট... সেই গেটে কোনও সিসিটিভি ক্যামেরা বা এই সিস্টেমগুলির কোনটি নেই। যার তদন্ত করছে সিবিআই।