বৃহস্পতিবার রাত ১০টা তেকে শুরু হয়েছিল জুনিয়র ডাক্তারদের জেনারেল বডির বৈঠক। শুক্রবার সকাল ৮ নাগাদ শেষ হয় জুনিয়র ডাক্তারদের জিবি মিটিংষ সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন এই বৈঠকে।
প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে চলল জুনিয়র ডাক্তারদের জেনারেল বডির বৈঠক। বৈঠকে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে তা অবশ্য এখনও প্রকাশ করেনি জুনিয়র ডাক্তাররা। সিদ্ধান্ত সম্ভবত আজই ঘোষণা করা হবে। কর্মবিরতি নিয়ে জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে জটিলতা তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি অনেক সিনিয়র ডাক্তাররাও কর্মবিরতির পক্ষে নন। তবে তাঁরা আন্দোলনের পক্ষে রয়েছে। এই অবস্থায় বৃহস্পতিবার আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের অডিটোরিয়ামে সিনিয়র ও জুনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে বৈঠক হয়। তারপরই জুনিয়র ডাক্তাররা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করতে রাত ১০টার পরে জিবি মিটিং-এ বসেছিল। ভোরবেলা শেষ হয়েছে জিবি বৈঠক।
বৃহস্পতিবার রাত ১০টা তেকে শুরু হয়েছিল জুনিয়র ডাক্তারদের জেনারেল বডির বৈঠক। শুক্রবার সকাল ৮ নাগাদ শেষ হয় জুনিয়র ডাক্তারদের জিবি মিটিংষ সব মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের প্রতিনিধিরাই উপস্থিত ছিলেন এই বৈঠকে। আন্দোলনের সম্ভাব্য অভিমুখ নিয়েই এই দীর্ঘ আলোচনা। কর্মবিরতি ছাড়া কোনও পথে হবে আলোচনা তা নিয়েই সিদ্ধান্ত নিয়ে বৈঠক করেছিলেন জুনিয়র ডাক্তাররা। কর্মবিরতি ছাড়া অন্যকোনও পথে আরজি কর আন্দোলন জিয়ে রাখা, সরকার ও সুপ্রিম কোর্টের ওপর চাপ তৈরি করাই ছিল মূল উদ্দেশ্য। তাই এই দীর্ঘ আলোচনা।
পুজোর মধ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের একাংশ কর্মবিরতির পক্ষে সায় দিচ্ছে না। তেমনই সিনিয়র ডাক্তারদের একাংশও কর্মবিরতিতেত রাজি নন। অথচ সিনিয়র ডাক্তাররা আরজি কর কাণ্ডে প্রথম থেকেই জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে রয়েছে। জুনিয়র ডাক্তারদের টানা ৩২ দিনের কর্মসূচি সমর্থন করেছে। নিজেদের ডিউটি সামলে স্বাস্থ্য ভবনের আন্দোলনেও সামিল হয়েছে। তাই সিনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে জুনিয়র ডাক্তাররা।
আরও খবরের জন্য চোখ রাখুন এশিয়ানেট নিউজ বাংলার হোয়াটসঅ্যাপ চ্যানেলে, ক্লিক করুন এখানে।