মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের অভিভাবক। তাই তাঁক সঙ্গে দেখা করে ভাঙড় নিয়ে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই নবান্নে এসেছিলেন, জানিয়েছেন বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যস্ত, তাই দেখা করেননি। নবান্ন থেকে বেরিয়ে পবললেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। তিনি আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের অভিভাবক। তাই তাঁক সঙ্গে দেখা করে ভাঙড় নিয়ে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই নবান্নে এসেছিলেন। কিন্তু তিনি ব্যস্ত থাকায় দেখা হয়নি। নওশাদ আরও জানিয়েছেন , নবান্নে আসার আগেই মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে ইমেল করে গোটা বিষয়টি তিনি জানিয়েছেন। দেখা করার আর্জিও জানিয়েছেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি। তাই তিনি চলে যাচ্ছেন। নবান্ন থেকে বেরিয়ে এই কথাই জানিয়েছেন নওশাদ সিদ্দিকি।
মন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ব্যস্ত, তাই দেখা করেননি। নবান্ন থেকে বেরিয়ে পবললেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। তিনি আরও বলেন, মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যের অভিভাবক। তাই তাঁক সঙ্গে দেখা করে ভাঙড় নিয়ে তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যই নবান্নে এসেছিলেন। কিন্তু তিনি ব্যস্ত থাকায় দেখা হয়নি। নওশাদ আরও জানিয়েছেন , নবান্নে আসার আগেই মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে ইমেল করে গোটা বিষয়টি তিনি জানিয়েছেন। দেখা করার আর্জিও জানিয়েছেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে তাঁর দেখা হয়নি। তাই তিনি চলে যাচ্ছেন। নবান্ন থেকে বেরিয়ে এই কথাই জানিয়েছেন নওশাদ সিদ্দিকি।
নওশাদ এদিন বলেন, ভাঙড়ের বিডিও অফিসে ১৪৪ ধারা জারি থাকা সত্ত্বেও সেখানে দুষ্কৃতীরা ঘিরে রেখেছে। বিরোধীদের মনোনয়ন দাখিল করার জন্য ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। সেই কথাই রাজ্যের অভিভাবক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি জানাতে এসেছিলেন। কিন্তু মুখ্যমন্ত্রী ব্যস্ত থাকায় তাঁর জন্য সময় বার করে উঠতে পারেননি। তবে দমার পাত্র নন আইএসএফ বিধায়ক। তিনি বলেন, 'আজ আমি আবেদন জানিয়ে গেলাম। আদামী কয়েক দিনের মধ্যে আমি মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে পারবে। আগামিকাল মনোনয় দাখিলের শেষ দিন। তাই পরে কখনও প্রয়োজন হলেই তিনি আসবেন', এমনটাই জানিয়েছেন নওশাদ।
নওশাদ আরও পবলেন, ভাঙড়ের জনপ্রতিনিধি হিসেহে স্থানীয়দের আক্রান্ত হওয়ার কথা সরাসরি মুখ্যমন্ত্রীকে জানানোর জন্যই তিনি নবান্নে এসেছিলেন। ভাঙড়ের জন্য আলাদা করে দৃষ্টি আকর্ষণ করাই ছিল তাঁর মূল উদ্দেশ্য। জানিয়েছেন নওশাদ। তিনি আরও বলেন ভাঙড়ের সকল বাসিন্দাদের তিনি জনপ্রতিনিধি। যারা বিজেপি বা তৃণমূল করে তাদেরও প্রতিনিধি তিনি। সকলে যাতে সুরক্ষিত থাকে আর নিরাপদে মনোনয়ন দাখিল করতে পারে সেই জন্যই নবান্নে মুখ্যমন্ত্রীর দ্বারস্থ হয়েছিলেন তিনি। পাশাপাশি নির্বিঘ্নে ভোট আর এলাকার নিরাপত্তা যাতে নির্বাচন কমিশন সুনিশ্চিত করে তার জন্যই মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন জানাতে এসেছিলেন।
পঞ্চায়েত ভোটের মনোনয়ন দাখিলকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবারের পর বুধবারও উত্তপ্ত ভাঙড়। এই অবস্থাতেই আচমকা ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওসাদ সিদ্দিকি পৌঁছে গিয়েছিলেন নবান্নে। সূ বুধবার বিকেল ৩টের কিছু পরে তাঁকে নবান্নে ঢুকতে দেখা গেছে। কিছুক্ষণ পরেই তিনি নবান্ন থেকে বেরিয়ে যান। তবে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। অন্যদিকে নওসাদ যখন নবান্নে গেছেন তখন আইএসএফএর মামলাকারী তিন প্রার্থীদের মনোনয়পত্র জমা দেওয়ার জন্য সবরকম সাহায্যের নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। কাশীপুর ও ভাঙড় থানাকে সেই নির্দেশ মানতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্টের বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।