গণনার প্রথম প্রথম থেকেই এই রাজ্যে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩০টিরও বেশি আসনে।
এক্সটি পোলো দেশের সঙ্গে রাজ্যও গেরুয়া ঝড়ের ইঙ্গিত ছিল। যদিও বুথ ফেরত সমীক্ষা মানতে চায়নি তৃমমূল কংগ্রেস নেতৃত্ব। দাবি করেছিলন সমীক্ষার রিপোর্টের থেকে অনেক বেশি আসন পাবে। তৃণমূলের দাবি ছিল ২৬-৩০টি আসন পারে ঘাসফুল শিবির। কিন্তু গণনার প্রথম প্রথম থেকেই এই রাজ্যে এগিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস। এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত তৃণমূল কংগ্রেস এগিয়ে রয়েছে ৩০টিরও বেশি আসনে। বিজেপি এগিয়ে রয়েছে মাত্র ১১টি আসনে। কংগ্রেস একটি আসনে এগিয়ে রয়েছে। বামেরা কোনও আসন এবারও রাখতে পারবে না নিজেদের দখলে।
রাজ্য বিজেপিতে রীতিমত হতাশার ছবি। পিছিয়ে পড়েছেন বিজেপির বাহুবলী প্রার্থী অর্জুন সিং। পিছিয়ে পড়েছেন রাজ্য বিজেপির প্রাক্তন ও বর্তমান দুই সভাপতি সুকান্ত মজুমদার ও দিলীপ ঘোষ। পিয়েছে রয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীশিথ প্রামানিক। তবে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এগিয়ে রয়েছে। লকেট চট্টোপাধ্য়ায়ও পিছেয়ে রয়েছে।
অন্যদিকে এই রাজ্যে তৃণমূলের কংগ্রেসের হেভিওয়েট প্রার্থীরা প্রায় সকলেই এগিয়ে রয়েছে। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় ডায়মন্ড হারবার থেকে এগিয়ে রয়েছে। কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্য়ায় থেকে শুরু করে দেব, সায়নী, রচনা- সকলেই এগিয়ে রয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেস নিজেদের ভোটের শতাংশও ধরে রেখেছে। পাল্টা বিজেপির ভোটের হার কমেছে। বাদমেদের ভাঁড়ার এবারও শূন্যতে এসে পৌঁছেছে। কারণ এবারও একটিও আসনে এগিয়ে থাকলে পারেনি সিপিএম। সকালের দিকে বহরমপুর কেন্দ্রে এগিয়ে থাকলেও বেলার দিকে পিছিয়ে যান মহম্মদ সেলিম। বাম কংগ্রেস প্রাসঙ্গিকতা হারাচ্ছে রাজ্যে।