প্রভাত রায়ের অভিযোগ, ‘শেষ দেখা দেখতে আসা দূরের কথা, ফোন করেও কেউ খবর নেননি!’ তাঁর প্রশ্ন, ‘রাতারাতি এ ভাবে ভুলে যেতে হয়?’
ঐন্দ্রিলাকে দেখে দেখে পায়ে পা মিলিয়ে নেচে উঠেছেন, ‘জেহনসীব, তুঝে চাহু বেতামাশা জেহনসীব’। ‘দাদা’ তার পরেই বুকে টেনে নিয়েছেন প্রাণশক্তিতে উচ্ছ্বল মেয়েটিকে।
ঐন্দ্রিলার ধীর গতিতে সুস্থতার খবর এ দিন এশিয়ানেট নিউজ বাংলা আগেই দিয়েছিল। পরে সেই তথ্যে যেন সিলমোহর দিল সব্যসাচীর পোস্ট।
খবর শুনে যাঁরা ঐন্দ্রিলাকে চেনেন তাঁরা আনন্দে-আবেগে বিহ্বল। যাঁরা সরাসরি চেনেন না, তাঁরাও খুশি। নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক জনৈক জানিয়েছেন, ধুব ধীরে হলেও সুস্থতার পথে অভিনেত্রী।
আমরা সবাই মিলে প্রার্থনা করছি, ‘ওরা দু’জন যেন এক সঙ্গে হাসতে পারে, বাঁচতে পারে। নিশ্চয়ই ঈশ্বর এত নিষ্ঠুর হবে না। এত মানুষের প্রার্থনা বৃথা যাবে না।’
পরমব্রতর দাবি, ‘‘পুরনো প্রবাদ ‘গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না’ এখনও প্রাসঙ্গিক। আমরা যখনই বলিউড বা হলিউডের তকমা নিয়ে ফিরি, তখনই কত আদর-কদর!’’
নতুন করে ওর কোনও অবনতি হয়নি! আর একটু সময় দিন। ঐন্দ্রিলার সুস্থতার খবর আমরাই সবার আগে বুক বাজিয়ে জানাব।
কলকাতায় কাফু অকপট, 'যতই চোট-আঘাতে জর্জরিত হোক, ২০২২-এর বিশ্বকাপে আমার ভরসা ব্রাজিল'
ক্লিপিং বলছে, সেটে নায়িকাদের সঙ্গে মদন মিশে গিয়েছিলেন সহজেই। শ্রাবন্তী, কৌশানীর মধ্যিখানে বিধায়ক জমকালো। নাচের তালে পা মিলিয়েছেন দিব্যি।
মিথিলা কিন্তু সে দিন ভয় পাননি। ভেঙেও পড়েননি। বরং দৃঢ় ভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করেছেন। অপরাধীদের শাস্তি দাবি করেছিলেন।