বিদীপ্তা বলেছেন, ‘আমারও প্রায় এই বয়েসী একটা মেয়ে আছে। তার জন্মদিনে আজ মন প্রাণ দিয়ে আমার এটুকুই প্রার্থনা, এই কঠিন লড়াই জিতে খুব তাড়াতাড়ি ফিরে আসুক মেয়েটা।
অলিভিয়ার প্রার্থনা, ‘বড় মুখ করে সব্যসাচী সবাইকে বলেছে, আমি হাসপাতালে ভর্তি করেছি আমিই নিজে হাতে ওকে বাড়িতে নিয়ে ফিরব। ওর মুখটা তুমি রেখো ঠাকুর!’
লড়াই! এই একটা শব্দই যেন শাশ্বত হয়ে গিয়েছে ঐন্দ্রিলার কাছে। জীবন পারাপারে বারবার তাঁকে লড়তে হয়েছে, পরীক্ষা দিতে হয়েছে। কীভাবে জীবনের লড়াইকে লড়তে হয় তার শিক্ষাও যেন প্রিয় ২ সারমেয়কে দিয়েছিলেন ঐন্দ্রিলা।
সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায় নেই। তাঁর অভাব কি পূরণ হল? আগামি প্রজন্ম আদৌ ভাবে তাঁকে নিয়ে? জানার কৌতূহল অভিনেতার মেয়ে পৌলমী বসু, ছেলে সৌগত চট্টোপাধ্যায়ের।
সোমবার সন্ধেয় সব্যসাচীর পোস্ট পড়ে সাধারণ, অ-সাধারণ একাকার। জীতু কমল বদলে ফেলেছেন তাঁর ফেসবুক প্রোফাইল। সেখানে জ্বলজ্বল করছে সব্যসাচীর ছবি।
সোশ্যাল মিডিয়া ছয়লাপ কাতর আর্তিতে, ফিরে এস ঐন্দ্রিলা, তাকিয়ে দেখ আমরা তোমার পাশে!
কাক-পক্ষীতেও টের পেল না, সোহিনীর বিয়ে! পাত্র কে? রণজয় বিষ্ণু? নাকি....? ভিডিয়ো প্রকাশ্যে আসতেই প্রশ্নের পর প্রশ্ন আছড়ে পড়েছে। কিন্তু জবাব দেবে কে?
রাতঘড়িতে তখন পৌনে বারোটা। হাসতে হাসতে জবাব দিল, ‘বেশ ছিলাম। একটা ছবিতেই এত কিছু ঘটে গেল! আমিই কি ছাই আগে বুঝেছি?’
মীরের মতো জীবনটাকে এমনই ‘লোমহর্ষক’ করতে চাইলে ছোটদের কী করতে হবে? তাঁর পরামর্শ, আজকের বাচ্চারাও তো বড়দের মতোই মোবাইলে ঘাড় গুঁজে। চারপাশে চোখ কই?
অনুযোগ, ‘আরে, সবার আগে আমরাও তো মানুষ! গত কাল থেকে সবাই আমায় এই একটি বিষয় নিয়ে জ্বালিয়ে মারছে।’ Are Srijit Mukherji Rafiath Rashid Mithila separating Is It True