স্কটল্যান্ডের মন্ত্রী নিকোলা স্টার্জন আশ্বাস্ত করে জানিয়েছেন এই ঘটনার পরেই করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি হয়নি। তিনি আরও জানিয়েছেন কোভিড সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর জন্য বেশ কয়েকটি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
করোনা পরিস্থিতির পূর্ববর্তী অবস্থায় ফিরে এল মধ্যপ্রদেশ। রাজ্যে মাত্র ৭৮টি সক্রিয় কোভিড-১৯ কেস রয়েছে।
রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে যে জনসংখ্যার চার কোটিরও বেশি মানুষকে সম্পূর্ণরূপে টিকা দেওয়া হয়েছে। রাজ্যে ১০.৩২ কোটিরও বেশি মানুষ করোনা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ পেয়েছে।
দৈনিক কোভিড সংক্রমণ গত ২৪ ঘন্টায় ফের বেড়ে ৮০০ পার করল রাজ্য। মঙ্গলবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ ৮১৯ জন, একদিনে সর্বনিম্ন সংক্রমণ হয়েছে পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, কালিংপংয়ে।
করোনাভাইরাস টিকা নিয়ে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার (side effects from Covid-19 vaccine) কারণে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন ১০,০০০-এর বেশি মানুষ। অস্ট্রেলিয়া (Australia) সরকারকে অন্তত কয়েকশো কোটি টাকা খরচ করতে হবে।
আরও শিথিল হল কোভিড-১৯ মহামারি (Covd-19 Pandemic) সংক্রান্ত নিষেধাজ্ঞা (Covid Curbs)। এখন খেকে ফের ঘরোয়া বিমানে (Domestic Flights) মিলবে এই পরিষেবাগুলি।
জেনেভার (Geneva) মেডিসিন পেটেন্ট পুল-এর (Medicines Patent Pool) সঙ্গে তাদের তৈরি কোভিড-১৯ বড়ির বিষয়ে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করল ফাইজার ইনকর্পোরেশন (Pfizer Inc.)। ফলে বিশ্বের অর্ধেকের বেশই মানুষ এই ওষুধ পাবেন।
নয়া গাইডলাইনে বলা হয়েছে, বিদেশের যে সব নাগরিকদের টিকার সম্পূর্ণ ডোজ নেওয়া হয়ে গিয়েছে, তাঁরা ভারতে এসে বিমানবন্দর থেকে সোজা বেরিয়ে নিজেদের গন্তব্যে যেতে পারবেন।
মঙ্গলবার দৈনিক সংক্রমিতের সংখ্যা ছিল ৮১৯। গত ২৪ ঘণ্টায় তা আরও বেড়ে গিয়েছে। বুধবার রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন ৮৬২ জন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বার্তা দিয়ে আদার পুনাওয়ালা বলেছেন, মহামারি কাটিয়ে উঠতে টিকা নিয়ে দ্বিধাগ্রস্ত হওয়াই এখন সব থেকে বড় হুমকি। প্রাস্ত বয়স্কদের উচিৎ যতদ্রুত সম্ভব টিকা নেওয়া।