রাজভবন সূত্রের খবর সন্ধ্যে ৬টার সময় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস দিল্লির উদ্দেশ্যে রওনা দেবেন। রাজভবন থেকে যাবেন কলকাতা বিমান বন্দরে।
রবিবার সকালে মৃত কংগ্রেস কর্মীর বাড়িতে যান অধীর চৌধুরী। নিহতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। তারপরই ভোটে হিংসা নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের তীব্র সমালোচনা করেন অধীর।
রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দায়িত্বে থাকা বিএসএফএর আইজি এসএস গুলেরিয়া স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছে ভোটে অশান্তিতে তাদের কোনও দায় নেই।স্পর্শকাতর বুথের তালিকাই দেয়নি রাজ্য ।
পঞ্চায়েত ভোট দেখতে শনিবার সকালে রাজভবন থেকে বেরিয়ে ছিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। সন্ধ্যায় রাজভবনে ফিরে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে রাজনৈতিক হিংসার সমালোচনা করলেন।
ঘটেছে। উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ- রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে কমপক্ষে ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ। তবে জেলায় জেলায় এগিয়ে কোন দল, কোন দলই বা পিছিয়ে, জানতে চোখ রাখুন পঞ্চায়েত ভোটের এক্সিট পোলে।
প্রসাদ আরও বলেন আগে বিহার, বা অন্য কোনও রাজ্যে ভোটে এরকম হত্যালীলা চলত। এখন সেসব অনেক পরিমাণে কম। তাহলে বাংলা এমন রূপ কেন দেখাচ্ছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের আমলে ভোট লুঠ হল বলা চলে।
রাজ্য নির্বাচন কমিশনের অফিসে ঢুকে বিজেপির বেশ কয়েকজন সদস্য সমর্থক বিক্ষোভ শুরু করেন। আচমকা নিরাপত্তারক্ষীদের চোখ এড়িয়ে ভিতরে ঢুকে পড়েন কয়েকজন বিজেপি কর্মী। নির্বাচন কমিশনের ঘরের দরজাতেও পৌঁছে যান একজন বিজেপি কর্মী।
আমি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসা করতে চাই আপনি কী ধরনের গণতন্ত্র চান? আজ আপনার হাতেও রক্ত লাগল। বললেন অধীর চৌধুরী।
শুভেন্দু অধিকারী রাজ্যপালের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দেন। তিনি বলেন রাজীব সিনহাকে রাজ্য নির্বাচন কমিশনার হিসেবে নিয়োগ করাই রাজ্যপালের সবথেকে বড় ভুল।
পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে মুখ খুলবেন রাজীব সিনহা। বলেন ভোট শান্তিপুর্ণ তা এখন বলা সম্ভব নয়। ৬০০ র বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে। পুলিশ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে।