পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণার পর থেকে যে সন্ত্রাস শুরু হয়েছিল তা অব্যাহত রইল ভোটের দিনও। শুক্রবার রাত থেকে এপর্যন্ত পঞ্চায়েত ভোটে মৃত্যু হল ১১ জনের।
হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় অশান্তির খবর হয়েছে বলে দাবি তাঁর এবং সেইসমস্ত জায়গায় তৃণমূলের কর্মীদের ওপরেই টার্গেট করে আক্রমণ চালানো হয়েছে বলে একযোগে বিজেপি, সিপিআইএম এবং কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কুণাল ঘোষ।
শুভেন্দু বলেন বাংলার মানুষের কাছে মাত্র দুটো রাস্তা খোলা রয়েছে। একটা হল গণঅভ্যুত্থান। দ্বিতীয় বিকল্প হিসেবে তিনি ৩৫৬ ধারা জারির কথা বলেন।
টুইটারে শুভেন্দু অধিকারী লিখেছেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চাকর ও চুক্তিবদ্ধ খুনি রাজ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব সিনহা রাজ্য জুড়ে তাঁর পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করছেন।”
নজিরবিহীনভাবে ভোট লুঠের অভিযোগ তৃণমূল কংগ্রেসের বিরুদ্ধে। ভাতপুকুরে বুথ দখল নিয়ে ছাপ্পা দেওয়ার হয়েছে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
পূর্ব মেদিনীপুরের ১ নম্বর ব্লকের মহম্মদপুর ২ নম্বর পঞ্চায়েতের তারাচাঁদবাড়ে ৬৭ ও ৬৮ নম্বর বুথে শনিবার সকাল থেকেই কেন্দ্রীয় বাহিনী অনুপস্থিত ছিল। সেখানেই কেন্দ্রীয় বাহিনী চেয়ে ফোন করেন শেখ সুফিয়ান।
পঞ্চায়েত ভোটে রাজনৈতিক সন্ত্রাস নজিরবহিনী। দিনহাটায় ব্যালট বাক্সে ভাঙচুর করে পুড়িয়ে দেওয়া হল।
সন্ত্রাসের আতঙ্কে সাধারণ ভোটাররা প্রাণ বাঁচানোর দায়ে আম বাগানের ভেতর লুকিয়ে আছেন, স্থানীয় পুলিশের ফোন সুইচ অফ রয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। হাসনাবাদে তৃণমূল কর্মীদের ওপর ব্যাপক মারধর ও হামলা চালানোর অভিযোগ উঠেছে কংগ্রেসের বিরুদ্ধে।
শাসক ও বিরোধীদের সংঘর্ষে উত্তাল উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গে। বিধানসভা নির্বাচনে যে কোচবিহার গুলিকাণ্ডকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল গোটা দেশ এবারও পঞ্চায়েত নির্বাচনে আবারও গুলি চলল সেই কোচবিহারে।
পঞ্চায়েত ভোটে মাত্রা ছাড়া সন্ত্রাস বাংলায়। মুর্শিদাবাদে খুন তিন তৃণমূল কংগ্রেস কর্মী। কালিয়াচকে খুন এক। জলপাইগুড়িতে আক্রান্ত তৃণমূল প্রার্থী।