এক ঢিলে দুই পাখি মারলেন ট্রাম্প
বন্ধু মোদীর সরকারের হাত শক্ত করলেন
আবার মার্কিন নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বীকেও ঠুকলেন
হোয়াইট হাউসের হিসাবে করোনা পরীক্ষায় প্রথম ট্রাম্প, দ্বিতীয় মোদী
রোজই বিশ্বজুড়ে বাড়ছে করোনার বাড়বাড়ন্ত। এই পরিস্থিতিতে করোনা প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিনের অপেক্ষায় হা-পিত্যেশ করে বসে গোটা দুনিয়া। বিশ্বের বিভিন্ন তাবড় তাবড় বিজ্ঞানীরা ভ্যাকসিন তৈরিতে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। সেই প্রচেষ্টায় এবার ভ্যাকসিন আবিষ্কারে নয়া দিশা দেখালেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে শরীরে ‘ডাবল সুরক্ষা’ দেবে অক্সফোর্ড ভ্যাকসিন, এমন সাফল্যের কথাই দাবি করেছেন অক্সফোর্ডের গবেষকরা।
জোরালো ভূমিকম্প পাপুয়া নিউগিনি তে
উপকূলবর্তী অঞ্চলে ৭.০ মাত্রার ভূমিকম্প
জারি হল সুনামি-র সতর্কতা
কিছুক্ষণের জন্য উসকে উঠল ২০০৪ সালের ইন্দোনেশিয়ার স্মৃতি
করোনা প্রতিষেধকে নজর রাশিয়ার আমেরিকায় ব্রিটেন কানাডার অভিযোগ রুশ গুপ্তচর সংস্থার নির্দেশেই সক্রিয় হ্যাকিং সংস্থা
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যেই বন্যা পরিস্থিতির চোখরাঙানিতে রীতিমত তটস্থ বাংলাদেশে। প্রতিবেশী বাংলাদেশের এক তৃতীয়াংশই রয়েছে জলের তলায়। রীতিমত ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন ১০ লক্ষেরও বেশি মানুষ। হাজার হাজার বাড়ি জলের তলায় রয়েছে। ভিটেমাটি ছেড়ে বন্যা কবলিত এলাকার বাসিন্দারা আশ্রয় নিয়েছেন ত্রাণ শিবিরে। অধিকাংশ গ্রামের রাস্তায় জলমগ্ন। হিমালয় পার্বত্য অঞ্চলে প্রবল বৃষ্টির কারণে ফুঁসছে ব্রহ্মপুত্র। জল বেড়েছে তিস্তা ও গঙ্গাতেও। স্থানীয় আধিকারিকরা চলতি বন্যাপরিস্থিতিতে দশকের সবথেকে খাপার বন্যা পরিস্থিতি হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
বিশ্বের অন্যতম জনবহুল দেশ ভারত। ২০১৭ সালে এদেশের জনসংখ্যা ছিল ১.৩৮ বিলিয়ন বা ১৩৮ কোটি। গবেষণা বলছে ২০৪৮ সালে এই দেশের জনসংখ্যা হবে ১.৬ বিলিয়ন বা ১৬০ কোটি। কিন্তু তার পরেই ধীরে ধীরে কমতে শুরু করে সেই সংখ্যা। আর ২১০০ সালে দেশের জনসংখ্যা দাঁড়াবে ১০৯ কোটিতে। এমনই তথ্য জানা গিয়েছে ২০১৭ সালে ১৯৫টি দেশে সমীক্ষার ভিত্তিতে তৈরি ‘গ্লোবাল বার্ডেন অফ ডিজিসেস’ গবেষণা রিপোর্টে।
কয়েকদিন আগেই ধনকুবের বিল গেটসকে বলতে শোনা গিয়েছে, কোভিড ১৯ মহামারী মোকাবিলয়া যথেষ্ট পদক্ষেপ করছে না আমেরিকা। তবে আমেরিকার ভূমিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ হলেও ভারতীয় ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিগুলিকে দরাজ সার্টিফিকেট দিলেন মাইক্রসফটের প্রতিষ্ঠাতা। গেটস দাবি করলেন, কোভিড ১৯-এর ভ্যাকসিন খালি ভারতের জন্য নয় বরং গোটা বিশ্বের জন্য তৈরি করতে সক্ষম হবে এদেশের ফার্মা কোম্পানিগুলি।
সারা বিশ্বের দেশগুলির এখন একটাই সাধারণ শত্রু, করোনাভাইরাস। কয়েক লক্ষ মানুষের প্রাণ গিয়েছে, ধ্বংস মুখে বিশ্ব-অর্থনীতিও। এই শত্রুকে পরাস্ত করার মতো কোন অস্ত্র এখনও বের করে উঠতে পারা যায়নি। তবে বিশ্বজুড়ে ১০০ টিরও বেশি ভ্যাকসিন বা টিকা বিকাশ ও তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে টিকাটি বের হলে, যেই দেশ সেই টিকা আবিষ্কার করবে, তারাই কি তার সুবিধা পাবে? এমনটা অন্তত চাইছেন না কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো এবং আরও বেশ কয়েকজন রাষ্ট্রনেতা। করোনার টিকায় সব দেশের সমান অধিকার থাকুক, এটাই চাইছেন তাঁরা।