করোনাভাইরাসের সংক্রমণে রুখতে ন্যানো টেকনোলজি সংক্রমণ ফুসফুসে ছড়িয়ে পড়তে বাধা পরীক্ষাগারেই চলছে নিরীক্ষা মানুষের শরীরে প্রয়োগের অপেক্ষায় বিজ্ঞানীরা
ভবিষ্যৎ সম্পর্কে আগাম পূর্বাভাস দেওয়া বেশ শক্ত। কোভিড-১৯ মহামারির পর তথাকথিত ভবিষ্যতদ্রষ্টারও সম্ভবত তা বুঝেছেন। কাজেই ২০৩০ সালে কোন দেশের সেনাবাহিনী সবচেয়ে শক্তিশালী হবে তা বলাটাও বেশ কঠিন। তবে কোনও দেশের সেনাবাহিনী কতটা শক্তিশালী হবে তা নির্ভর করে মূলতঃ কয়েকটি সহজ প্রশ্নের উত্তরের উপর। প্রথমত, সেই দেশের হাতে সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ায় উৎসাহী এরকম জনবল কীরকম রয়েছে। দ্বিতীয়ত, দৃঢ় আধুনিক অর্থনীতির মাধ্যমে তারা কতটা প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনী ক্ষমতা দেখাতে পারে। এবং, তৃতীয়ত, সেই দেশে নাগরিক-সামরিক স্বাধীনতার ভারসাম্য কতটা উন্নত। এই প্রশ্নগুলির মাধ্যমেই নিচে ২০৩০-এ কোন দেশের সেনাবাহিনী সবচেয়ে শক্তিশালী হতে পারে তা বের করার চেষ্টা করা হল।
বিশ্বে করোনা আক্রান্ত দেশগুলির মধ্যে এক নম্বরে রয়েছে আমেরিকা। রিয়েল-টাইম ডাটা বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়ার্ল্ডওমিটারের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে এখনও পর্যন্ত করোনাভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা ২৫ লক্ষ ৪ হাজার ৬৭৬ জন। তবে দেশটির স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকদের ধারণা কিন্তু অন্যরকন। ইতোমধ্যে সেই দেশে অন্তত ২০ মিলিয়ন (দুই কোটি) মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করছেন স্বাস্থ্য কর্তারা।
চিনের সবচেয়ে বড় প্রযুক্তি সংস্থা 'হুয়াওয়ে'
তাদের মাধ্যমেই নজরদারি চালায় চিনা কমিউনিস্ট পার্টি
এমনটাই দাবি মার্কিন বিদেশমন্ত্রীর
তাহলে ভারতের সিদ্ধান্ত কি আত্মঘাতী হবে
ইউরোপে দিন দিন কমছে মার্কিন সেনার উপস্থিতি
তার কারণ ভারতে চিন সেনার হুমকি
এমন দাবিই করলেন মার্কিন বিদেশমন্ত্রী
চিনের বিরুদ্ধে এককাট্টা হচ্ছে আটলান্টিক জোট-ও
প্রাণায়াম ও যোগাভ্যাসে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রুখে দেওয়া যায় বলে আগেই দাবি করেছেন অনেকে। যাতে শ্বাস-প্রশ্বাসের নিয়ম মানার কথাও বলা হয়েছে। এবার তেমনই দাবি করলেন নোবেলজয়ী বিজ্ঞানী লুইস জে ইগনারো। আর সেই দাবি নিয়ে ইতিমধ্যে হৈচৈ পড়ে গেছে গোটা বিশ্বে।
ভারতে এখনও 'বয়কট চিন' লেখা পণ্যের ব্যাপক চাহিদা
বিক্রি হচ্ছে এইরকম লোগো দেওয়া টিশার্ট থেকে টুপি
কিন্তু, সেসবও কি তৈরি হচ্ছে চিনেই
এই পণ্য ব্যবহার করলে কি লাভ হবে চিনেরই