সংক্ষিপ্ত

ভোট পরবর্তী হিংসায় কাঁকুড়গাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার খুনের কাণ্ডে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি। ১২ অভিযুক্তদের পরিবারের হাতে গ্রেফতারি পরোয়ানার কপি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

ভোট পরবর্তী হিংসায় কাঁকুড়গাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার খুনের কাণ্ডে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি। সূত্রের খবর, ১২ জনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।ওই গ্রেফতারি পরোয়ানার কপি সহ কাঁকুড়গাছিতে অভিযুক্তদের বাড়িতে রওনা দিয়েছে সিবিআই।

আরও পড়ুন, 'বাবুলের দলবদলে উপনির্বাচনে প্রভাব পড়বে না', 'পলিটিক্যাল ট্যুরিস্ট' বলে তোপ দিলীপের
 কাঁকুড়গাছির বিজেপি কর্মী অভিজিৎ সরকার খুনের কাণ্ডে অভিযুক্তদের পরিবারের হাতে গ্রেফতারি পরোয়ানার কপি পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সূত্রের খবর, ১২ জনের নামে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। শনিবার সিবিআই-র সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন নারকেলডাঙা থানার সাব ইন্সপেক্টর রত্না সরকার। এই নিয়ে দ্বিতীয়বার তলব করা হয় তাঁকে। তবে ৩০ অগাস্টেও তাঁকে  তলব করা হলে সেবার তিনি সাড়া দেননি। তাই এবার তিনি সিবিআই-র দফতরে হাজিরা দেন। সূত্রে খবর, শনিবার রত্নকে জিজ্ঞাসাবাদ করার পাশাপাশি তাঁর বয়ানও রেকর্ড করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তাকারী সংস্থা।

আরও পড়ুন, COVID 19: পুরুলিয়ায় একদিনে আক্রান্ত ১, কলকাতায় ১২৭, মৃত্যুতেও আশঙ্কা বাড়িয়ে শীর্ষে মহানগর
 অভিজিৎ-র দাদা বিশ্বজিৎ যদিও এই মামলায় বরবরাই নারকেলডাঙা থানার বিরুদ্ধে অসহযোগিতা এবং তদন্তের গতিপথ ঘোরানোর দাবি তোলেন। অভিযুক্ত এসআই রত্না সরকারকে গ্রেফতার করার দাবিও তুলেছেন বিশ্বজিৎ। পাশাপাশি সিবিআই ইতিমধ্য়েই খুনের কাণ্ডে অভিজিৎ সরকারদের বাড়ি গিয়ে তদন্ত করেছে। প্রসঙ্গত, মৃত্যুর  আগেই অভিজিৎ সরকার তীব্র আর্তনাদের স্বরে ভেজা চোখে জানিয়েছিলেন,আমার বাড়ি, অফিস, এনজিও সব ভেঙে দিচ্ছে। এমনকি ৫ টা বাচ্চা সহ  কুকুরকেও ছাড়া হয়নি। পিটিয়ে মেরে দিল, ওরা কি মানুষ। সেই চরম অত্যাচারের কথা ফেসবুক থেকে জানিয়েছিলেন অভিজিৎ। এরপরেই স্বপন সমাদ্দার-পরেশ পালের নের্তৃত্বে নারকেল ডাঙা পুলিশের সামনে তার বাড়ি, অফিস, এনজিও ভাঙা হয় বলে অভিযোগ তুলেছিলেন অভিজিৎ। তিনি আরও বলেন,' যে জিতুত, রাজনৈতিক দিকথেকে আমার কোনও আপত্তি নেই। মুড়ি-মুড়কির মতো বোমা ফেলেছে, বলে ধ্বংসলীলা চালানোর অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে।' এদিকে তারপর রাতারাতি খুন হয়ে গিয়েছেন অভিজিৎ।


সম্প্রতি অভিজিৎ এর দেহও তাঁর পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। কার্যত দেহ নিয়ে একাধিক অভিযোগ এবং বিতর্কের জেরে প্রায় সাড়ে চার মাস ধরে নীল রতন সরকার মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে সংরক্ষিত করে রাখা ছিল মৃতদেহ। দীর্ঘ আইনি লড়াইয়ের পর অবশেষে মৃতের ময়নাতদন্ত এবং ডিএনএ টেস্টের রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয় মৃতের পরিবারের হাতে।  সৎকার কার্যও সম্পন্ন হয়েছে।

   আরও পড়ুন, ভাইরাসের ভয় নেই তেমন এখানে, ঘুরে আসুন ভুটানে  

আরও দেখুন, মাছ ধরতে ভালবাসেন, বেরিয়ে পড়ুন কলকাতার কাছেই এই ঠিকানায়  

আরও দেখুন, বৃষ্টিতে বিরিয়ানি থেকে তন্দুরি, রইল কলকাতার সেরা খাবারের ঠিকানার হদিশ  

আরও দেখুন, কলকাতার কাছেই সেরা ৫ ঘুরতে যাওয়ার জায়গা, থাকল ছবি সহ ঠিকানা  

 

YouTube video player