সংক্ষিপ্ত

  • দীর্ঘ লকডাউনে অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস পড়ল কুমোরটুলিতে 
  •  পঞ্জিকা মতে, ২২ অক্টোবর এবার মহাষষ্ঠী, দুর্গা পুজোর শুভারম্ভ  
  • আর এবার বরাত পেয়ে মিন্টু পালের ঠাকুর যাচ্ছে অস্ট্রিয়া -ফ্রান্সে 
  • নতুন করে আশায় বুক বেঁধে কাজে ফিরতে চাইছে কুমোরটুলি 

দীর্ঘ লকডাউনে অবশেষে স্বস্তির নিশ্বাস পড়ল কুমোরটুলিতে। করোনা সঙ্কটে কাজ হারিয়েছিল কুমোরটুলি শিল্পীরা। রাজ্য়ের অধিকাংশ পুজো কমিটি এই মুহূর্তে নিজেদের ফান্ডের অর্থের অধিকাংশটাই করোনা যোদ্ধাদের সম্মান জানাতে এবং দুঃস্থ্য় মানুষের সেবায় কাজে লাগাচ্ছেন। এমন কঠিন পরিস্থিতি কুমোরটুলির মৃৎশিল্পীর মুখে হাসি ফোটাল বিদেশী বরাত। 

আরও পড়ুন, বাসে উঠলেই ২০ টাকা, বেসরকারিতে প্রতি ৪ কিমিতে ৫ টাকা করে বাড়বে ভাড়া

 পঞ্জিকা অনুযায়ী, ২২ অক্টোবর এবার মহাষষ্ঠী, দুর্গা পুজোর শুভারম্ভ। অর্থাৎ হাতে সময় আছে মাত্র ৫ মাস। আর এদিকে লকডাউনের জন্য প্রতিমা বিদেশে পাঠানোর বেশিরভাগ বরাতই বাতিল হয়েছে। এরই মধ্যে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার পুজো কমিটির প্রতিমার বরাত পেয়ে গেলেন কুমোরটুলির মৃৎশিল্পী মিন্টু পাল। গত বছর সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে সোনার দুর্গা প্রতিমা গড়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন পটুয়াপাড়ার মিন্টু দা। মিন্টু পালের ঠাকুর যাচ্ছে অস্ট্রিয়া আর ফ্রান্সে। উল্লেখ্য়, প্রতিমার বায়না হয়েছিল আগেই। কথা ছিল এবছর এপ্রিল বা মে মাসেই প্রতিমা বিদেশে পাঠানো হবে। কিন্তু করোনার কারণে কাজ কিছুটা থমকে যায়। তবে এবার জোরকদমে চলছে সে কাজ। 

আরও পড়ুন, করোনার ভয়ে ২ দিন ধরে দাদার দেহ আগলে ভাই, আলিপুর বডিগার্ড লাইনে পচাগলা অবস্থায় উদ্ধার করল পুলিশ


অপরদিকে, শিল্পী মিন্টু পাল জানালেন, লকডাউন কাটলে অস্ট্রিয়া এবং ফ্রান্সে প্রতিমা পাঠানোর ব্যাপারে উদ্যোগী হবেন। থিমশিল্পী পরিমল পালের মতে, মাত্র দুমাসের সুযোগ পেলেই তিনি অবাক করে দিতে পারেন। কিন্তু লকডাউনের জন্য এখনও দমদম তরুণ সঙ্ঘের সঙ্গে একপ্রস্থ কথা হলেও পাকা কথা হয়নি। আরেক মৃৎশিল্পী প্র‌দ্যুৎ পালের ব্রিটেন এবং নিউ জার্সির বরাত বাতিল হয়ে গেলেও রাজ্যের মধ্যেই কাঁকিনাড়ার পুজোর বরাত এখনও হাতে আছে। আর তাই  আশার আলো দেখে কাজে ফিরতে চাইছে কুমোরটুলি। 

 

 

কোভিড হাসপাতালে স্বাভাবিক মৃত্য়ুতেও পরিবার চাইলে সৎকার করবে কলকাতা পৌরসভা, জানালেন ফিরহাদ

করোনা আক্রান্ত প্রাণ হারালেন এবার রাজ্যের এক আইনজীবী, এদিকে আইসোলেশনে তাঁর স্ত্রী

কোভিড পজিটিভ হয়ে মৃত্য়ু প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ হরিশঙ্কর বাসুদেবনের