সংক্ষিপ্ত
- শৌচালয় ব্যবহার নিয়ে দুই প্রতিবেশী পরিবারের মধ্যে মারপিট
- আর তাঁর জেরে মৃত্যু হল এক যুবকের। জখম বেশ কয়েক জন
- খুনের অভিযোগে এখনও পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে ৩ প্রতিবেশী
- ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজডাঙায় ফের উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে
শৌচালয় ব্যবহার নিয়ে দুই প্রতিবেশী পরিবারের মধ্যে গন্ডগোল ও মারপিট। আর তাঁর জেরে মৃত্যু হল এক যুবকের। জখম বেশ কয়েক জন। বছর চব্বিশের মনোজিৎ মন্ডল নামের ওই যুবককে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে বলে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। খুনের অভিযোগে এখনও পর্যন্ত গ্রেপ্তার হয়েছে ৩ প্রতিবেশী। ঘটনাটি ঘটেছে কসবা থানা এলাকায়।
আরও পড়ুন, মেকওভারেই মিটছে ঘরবন্দির জ্বালা, পিপিই কিট -মাস্ক পরে পার্লারে বিউটিশিয়ানরা
পুলিশি সূত্রের খবর, গত ৩১ মে রবিবার বিকেলেই ঘটনার সূত্রপাত। কসবা থানা এলাকার কসবা রাজডাঙার ওই বস্তিতে শৌচাগার ব্যবহার করা নিয়ে গোলমালের সূত্রপাত। প্রথমে দুটি পরিবারের মধ্যে ঝামেলা। কথা কাটাকাটি শুরু হতেই পরে তা লাঠালাঠিতে গড়ায়। ওই বস্তির বাসিন্দা, ষাটোর্ধ্ব ভূপতি হালদার, তাঁর স্ত্রী শিপ্রা ও দুই ছেলে পুলিশের কাছে অভিযোগে জানান যে, কয়েক জন প্রতিবেশী তাঁদের উপরে বাঁশ নিয়ে চড়াও হয়। গণেশ বসু নামে আর একজনের পাল্টা অভিযোগ, হালদার পরিবারের সদস্যেরা তাঁকে এবং তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের বাঁশ ও ক্রিকেট ব্যাট দিয়ে মারধর করেছে। তাঁর দুই আত্মীয় মনোজিৎ মণ্ডল ও আলোর মাথায় গুরুতর চোট লাগে।
আরও পড়ুন, শ্যামাপ্রসাদের নামেই কলকাতা বন্দর, 'সমস্যা নেই' জানালেন মমতা
দুটি পরিবারের একাধিক সদস্য ওই দিনের ঘটনায় জখম হয়ে বাইপাসের ধারে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হন। দুই জনকে ভর্তি করা হয় যাদবপুরের একটি নার্সিংহোমে। চারদিন মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই করার পর বৃহস্পতিবার মনোজিৎ মণ্ডলের মৃত্যু হয়। এর আগেই অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গুরুতর আঘাত করার অভিযোগ উঠেছিল। মনোজিৎ মারা যাওয়ার পর খুনের মামলা দায়ের হয়। ৩ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের জেরা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজডাঙায় ফের উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা রয়েছে।
বাংলাদেশ ফেরৎ ২ যাত্রী করোনা পজিটিভ, কোয়ারান্টিনের পর আক্রান্ত হওয়ায় চিন্তায় স্বাস্থ্য দফতর
কলকাতা মেডিক্যালের ছাদের কার্নিশে বসে করোনা রোগী, সামলাতে গিয়ে নাজেহাল কর্তৃপক্ষ
করোনা মোকাবিলায় বড়সড় উদ্য়োগ, পরিষেবা বাড়াতে ৫০০ ডাক্তার-নার্স নিচ্ছে রাজ্য