এই সময় খাদ্যাতালিকা থেকে চলাফেরা প্রতিটি পদক্ষেপে রাখতে হয় বিশেষ নজর। এই সময় যে কোনও খাবার খাওয়া চলে না। এমন খাবার খেতে হয় যা বাচ্চা ও মা উভয়ের সুস্বাস্থ্যের জন্য প্রয়োজন। তেমনই বাচ্চার কথা মাথায় রেখে অনেক খাবার খেতে বারন করা হয়ে থাকে। এই সময় জোয়ান খাওয়া উচিত কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে নানান প্রশ্ন জাগে। জেনে নিন এই সময় জোয়ান খেলে কী কী উপকার মিলবে।
ভিটামিন সি-তে পরিপূর্ণ পাতিলেবুর মধ্যে এমন অনেক অজানা গুণ রয়েছে যা শরীর খারাপ থেকে শুরু করে শরীরকে সুস্থ রাখে। করোনা রুখতেই পাতিলেবু খেতে বলছেন চিকিৎসকেরা। একাধিক গুণ সম্পন্ন এক টুকরো পাতিলেবু দূর করবে হাজারো কঠিন সমস্যা। সাধ্যের মধ্যে সাধপূরণ। পাতিলেবু কিনতেও খুব বেশি খরচ হয় না। কিন্তু এই লেবু শুধু শরীর খারাপই নয় , এর অনেক অজানা গুণ রয়েছে। শুধু খেলেই নয়,রাতে ঘুমানোর সময় বালিশের নিচে একটা পাতিলেবু কেটে রেখে দিন। এবং নিমেষে দূর করুন হাজারো সমস্যা।
ভারতে আজ প্রায় ২ কোটি হাঁপানি রোগী রয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) এই দাবি করেছে। আমরা যদি আমাদের প্রকৃতির যত্ন না নিই তাহলে এই মারণ রোগ বাড়তেই থাকবে এবং মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলবে।
বাড়তি ওজন সকলেরই চিন্তার কারণ। তা ঝেড়ে ফেলতে চান অনেকেই। কিন্তু, কোন উপায় মেনে চললে লাভ হবে তা সকলে বুঝতে পারেন না। সে কারণে, প্রচেষ্টা সত্ত্বেও ওজন কমে না। কিন্তু, বাড়তি ওজন সব সময়ই সৌন্দর্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়। সঙ্গে তা একাধিক শারীরিক জটিলতার কারণ হয়। তাই সকলেরই প্রয়োজন এই বিষয় সতর্ক হওয়া। তবে, ওজন কমাতে গিয়ে অর্ধেক খেয়ে থাকবেন না। তেমনই মাত্রাতিরিক্ত এক্সারসাইজ করেও লাভ নেই। এবার ওজন কমাতে ওটসের ডায়েট মেনে চলুন। ওজন কমাতে বেশ উপকারী ওটস। জেনে নিন কীভাবে করবেন ওটমিল ডায়েট। এই ডায়েট শরীরের জন্য কতটা উপকারী দেখে নিন এক ঝলকে।
কফি বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত পানীয়। স্ট্যাটিস্টা রিসার্চ ডিপার্টমেন্টের করা গবেষণা অনুসারে, ২০২২ অর্থবর্ষে ভারত জুড়ে কফির ব্যবহার ছিল ১২১০ হাজার ৬০ কেজি। যা আগের বছরের তুলনায় বেশি ছিল। ২০২১ সালে বিশ্বব্যাপী কফির ব্যবহার ছিল প্রায় ১৬৫ মিলিয়ন ৬০ কেজি, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে কফি খাওয়া হয়েছে।
এটা সাধারণত বিশ্বাস করা হয় যে যারা ওজন কমাতে চান তাদের আলু খাওয়া কমাতে হবে। কারণ এই সবজিতে ক্যালোরি, স্টার্চ এবং কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে, যা স্থূলতার জন্য দায়ী বলে মনে করা হয়।
আমাদের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের যে গতিতে পরিবর্তন এসেছে তা এই জাতীয় রোগের বৃদ্ধির একটি বড় কারণ। এখানে জেনে নিন, কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে প্রতিটি নারীই স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারেন...
ডায়রিয়া এড়াতে, অ্যান্টিবায়োটিক এবং অন্যান্য ওষুধগুলি আপনাকে এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে সাহায্য করতে পারে। তবে আপনি এর জন্য কিছু ঘরোয়া প্রতিকারও চেষ্টা করতে পারেন। এগুলি আপনাকে ডায়রিয়ার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে সহায়তা করতে পারে।
মাত্র ৩৯ ক্যালোরি এবং ০.১ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকায় আলুর দুধ সব মানুষের জন্য নিরাপদ। কিন্তু দেখা গেছে যে এই দুধের বিকল্প সয়া এবং বাদাম দুধের মতো অন্যান্য পরিপূরকগুলির তুলনায় কম প্রোটিন উপাদান রয়েছে।
হলুদের তেলে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি অ্যালার্জি, অ্যান্টিফাঙ্গাল, অ্যান্টি মাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টি প্যারাসাইটিক বৈশিষ্ট্য, যা শরীরকে অনেক সংক্রমণ এবং মৌসুমী রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।