যাদের রক্তে শর্করা বেড়ে গেছে, তারা আম খাবেন কি খাবেন না বুঝতে পারছেন না। একজন ডায়াবেটিস রোগীর মনে সবসময় একটা ভয় থাকে যে আম খেলে ডায়াবেটিস আরও বাড়তে পারে। আমে প্রাকৃতিক মিষ্টতা অনেক বেশি। এমন পরিস্থিতিতে ডায়াবেটিস রোগীদের খুব সাবধানে আম খাওয়া উচিত।
যখন আপনার চুল অল্প বয়সেই সাদা হতে শুরু করে। এর পেছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। যার কিছুটা প্রতিরোধ করা যায়। আসুন জেনে নিই কিভাবে এই সমস্যা দূর করা যায়।
বাড়তি ওজন কমাতে সবার আগে পরিবর্তন হয় খাদ্যতালিকা। খাদ্যতালিকা থেকে এক ঝটকায় বাদ পড়ে সকল পছন্দের খাবার। অনেকেই ডায়েটের নামে অর্ধেক খাবার খেয়ে থাকেন। এতে ওজন কম হোক বা নয়, শারীরিক ক্ষতি হওয়া আবশ্যক। ওজন কমাতে চাইলে এবার থেকে মেনে চলুন সঠিক ডায়েট। এই সময় খাবারের পরিমাণ সঠিক করার নির্দেশ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এতেও যদিও দেখা দেয় অন্য এক সমস্যা। কম খাবার খেলে বারে বারে খিদে পায় অনেকের। এবার মেনে চলুন এই ১০টি টোটকা। খিদে কমবে মুহূর্তে।
নানা কারণে দেখা দিচ্ছে স্ট্রেস। এই স্ট্রেস এক সময় কঠিন মানসিক জটিলতার কারণ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। এই সকল মানসিক রোগের মধ্যে আরও একটি হল পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার। কোনও কঠিন ঘটনার সম্মুখীন হলে দেখা দিতে পারে এমন রোগ। এই রোগ ক্রমে গ্রাস করছে বহু মানুষকে। বর্তমানে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার নিয়ে রয়েছে একাধিক মিথ।
তরমুজে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিনরয়েছে। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, বি ৬ এবং সি, সেই সঙ্গেই রয়েছে পটাশিয়ামও। পটাশিয়াম পেশীর জোর বাড়ায়, তাই তরমুজ খাওয়া স্বাস্থের জন্য উপকার।
ডায়েট, এক্সারসাইজ কত কী করে থাকেন সকলে। অনেকেই ডায়েটিং-এর নামে অর্ধেক খেয়ে থাকেন। এতে বৃদ্ধি পাবে আপনারই শারীরিক জটিলতা। এই সব টোটকায় সব সময় যে কাজ হয় এমন নয়। এবার ওজন কমাতে জীবনযাত্রায় তিনটি পরিবর্তন আনুন। সহজ পরিবর্তনে ওজন থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
চিনি খাওয়া স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো নয়, তাই চিনির বদলে অনেকেই গুড় খান। খালি পেটে জলে গুড় দিয়ে এবং তার সঙ্গে কিশমিশ খেলে ওজন কমে। পর্যাপ্ত পরিমাণে গুড় এবং কিশমিশ দুটোই ওজন কমাতে সাহায্য করে।
ফল কিন্তু সকলের জন্যই উপকারী এমনা কিন্তু মোটেই বলা যায় না। বিশেষ করে যরা ডায়াবেটিক রোগী তাঁদের ক্ষেত্রে ফল খাওয়ার বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে। মনে রাখবেন, বেশ কিছু ফল কিন্তু আপনার সুগারকে বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই আপনি যদি একজন ডায়াবেটিক বা সুগারের রুগী হন তহলে অবশ্যই মেনে চলতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম।
বিশেষজ্ঞরা বলেন জ্বরের ক্ষেত্রে যখন আপনি একটি সংক্রমণের সাথে লড়াই করছেন, তখন আপনার শরীরের ইমিউন সিস্টেমকে শক্তিশালী করার জন্য পুষ্টি এবং শক্তি প্রয়োজন। এই সময় আপনার শরীরকে আরও শক্তির জন্য খাবারের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় শক্তি সংগ্রহ করতে হবে।
শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি পূরণে সহায়ক ভিটামিন-ই ক্যাপসুল। এর পাশাপাশি এই ক্যাপসুলের রয়েছে অজানা অনেক গুন। ভিটামিন-ই ক্যাপসুলের সঠিক ব্যবহারে আপনি পেতে পারেন সুন্দর চুল ওত্বক। ভিটামিন ই ক্যাপসুল যে কোনও ওষুধের দোকানেই পাওয়া যায়। একটা মাত্র ক্যাপসুলেই ফিরে পেতে পারেন হারিয়ে যাওয়া সৌন্দর্য। তবে শুধু সৌন্দর্য নয়, বলিরেখা থেকে স্ট্রেচ মার্কস কমাতেও এর জুড়ি মেলা ভার । তাহলে জেনে নেওয়া যাক সৌন্দর্যচর্চা ছাড়াও ভিটামিন-ই ক্যাপসুলে অজানা কিছু ব্যবহার।