বিরল রোগ আনকম্বেবল হেয়ার সিনড্রোম' (Uncombable Hair Syndrome) বা ইউএইচএস-এ (UHS) আক্রান্ত এক মার্কিন শিশু। মনে করা হয় অ্য়ালবার্ট আইনস্টাইনের (Albert Einstein) এই রোগ ছিল।
বাড়িতে থেকে কাজ করতে গিয়ে কোনও কিছুরই হিসেব রাখছেন না অনেকেই। না সময়ের হিসেব না ঘুমের হিসেব। আর এতেই ডেকে আনছেন বড় বিপদ। বাড়িতে থাকতে থাকতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছেন। করোনার নানা খবর নিয়ে দুশ্চিন্তায় রাতে ঘুম আসছে না। একদিকে বাড়ির কাজ অন্যদিকে অফিসের কাজ সামলাতে গিয়ে শারীরিক পরিশ্রম বেশি পড়ছে, আর তার প্রভাব পড়ছে ঘুমের উপর। কাজের সময়ের বাইরে সমস্ত দুশ্চিন্তা ঝেড়ে ফেলে নিজের একটি রুটিন বানিয়ে ফেলুন। সেই রুটিনের মধ্যেই নিজের ঘুমের সময় নির্ধারণ করুন।তবে দুপুরে খাওয়ার পর ঘুম একেবারেই নয়, রাতে ঠিক সময়ে ঘুম যেন হয় সেইদিকে খেয়াল রাখুন।
কিডনি শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলির মধ্যে একটি যা জল ফিল্টার করতে এবং শরীর থেকে বর্জ্য পদার্থ অপসারণ করতে কাজ করে। কিডনির সমস্যা হতে শুরু করলেই দ্রুত বাড়তে থাকে সমস্যা। সেজন্য কিডনি সুস্থ রাখা খুবই জরুরি। এমন পরিস্থিতিতে আমরা আপনাকে এখানে বলব কিভাবে আপনি কিডনি সুস্থ রাখতে পারেন। আসুন জেনে নিই।
ব্যায়াম মানুষকে শারীরিক (Physical) ও মানসিক (Mental) ভাবে সুস্থ রাখে। সঙ্গে মুক্তি পেতে সাহায্য করে যে কোনও কঠিন রোগ রেখে। এবার থেকে সুস্থ থাকতে চাইলো রোজ জগিং করতে পারেন। মাত্র ৩০ মিনিট জগিং (Jogging) যে কোনও মানুষকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। আজ রইল জগিং-এর ৫টি উপকারের হদিশ।
উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের বেশি লবণ, মিষ্টি ও চর্বিযুক্ত খাবার খাওয়া উচিত নয়। এ ধরনের খাবার খেলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। আপনি যদি আপনার ডায়েটে কিছু ফল, শাকসবজি, গোটা শস্য এবং চর্বিহীন প্রোটিন অন্তর্ভুক্ত করেন, তাহলে আপনি রক্তচাপকে স্বাভাবিক করতে পারবেন।
মৌরি হার্টকে সুস্থ রাখতে ওজন কমাতে সাহায্য করে। এই ক্ষুদ্র বীজ ত্বকের সমস্যা দূর করতেও সাহায্য করে। সুস্থ থাকতে এগুলো নিয়মিত খেতে পারেন। আসুন জেনে নিন এর উপকারিতা।
এমন লক্ষণগুলো যেগুলো আপনি যদি কোনও প্রোডাক্ট ব্যবহার করার পর অনুভব করেন বা দেখতে পান, তাহলে বুঝবেন সেই প্রোডাক্টটি আপনার জন্য ঠিক নয়। এমন পরিস্থিতিতে, শীঘ্রই সেই প্রোডাক্ট ব্যবহার বন্ধ করুন।
মেডিকেল দল নিজেদের পুরো চেষ্টা করেও তাঁকে আর ফেরাতে পারেনি। এই সময় বার বার CPR দিয়েও ওনার হার্ট সচল করার ব্যবস্থা করা হয়, কিন্তু ততক্ষণে অনেক দেরী হয়ে যায়।না ফেরার দেশে পারি দেন এই কিংবদন্তি-
রোজকারের এই ঘোড়দৌড়ে স্ট্রেস (Stress) নামক মারাত্মক রোগের শিকার হচ্ছে অধিকাংশ মানুষ। এই স্ট্রেসের কারণেই শরীরে বাসা বাধছে নানা ধরণের জটিল রোগ। ব্লাড প্রেসার, কোলেস্টেরল সমস্যা দিন দিন যেমন বাড়ছে। তার সঙ্গে দেখা দিচ্ছে হার্টের নানান সমস্যা। স্ট্রেস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিকিৎসকরা নিয়মমাফিক খাওয়া-দাওয়া এবং শরীরচর্চার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকসময় চিন্তা কম করলে নাকি স্ট্রেস কমে যায়। সেটা একদমই ভুল ধারণা। স্ট্রেসের আসল কারণটা জানতে পারলে অনেক সহজে লড়াই করা সম্ভব হয়।
সমস্যাটা ২৫ থেকে ৪০ বছর বয়সীদের মধ্যে আজকাল এই সমস্যাটা বেশ দানা বাঁধছে। এক বিশিষ্ট চিকিৎসকের মতে, এটা অবশ্যই জেনেটিক গত সমস্যা। সেই সঙ্গে এটাও বুঝতে হবে যে শরীরে মেলানোসাইটে সমস্যা দেখা দিচ্ছে। শরীরে যদি কোনও বিশেষ রোগ দানা বাঁধে বা কোনও রোগের প্রকট যদি বেশি হয় সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট অংশের মেলানোসাইট কোষগুলিকে মেরে ফেলতে পারে। আর তখনই এই সমস্যার সৃষ্টি হয়। এছাড়াও পরিবেশের একটা প্রভাব রয়েছে এই রোগের ক্ষেত্রে।