চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞদের অনুমান করোনা চিকিৎসায় মার্কের মলনুপিরাভির বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। ইতিমধ্যেই পাঁচটি সংস্থা ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থা মার্কের সঙ্গে কথা শুরু করেছে।
শরীরকে সুস্থ রাখতে হাঁটার যেমন কোনও বিকল্প নেই তেমনই সুস্থ ও তরতাজা শরীরের জন্য দৌঁড়ানোও খুব ভাল ফল দেয়। শরীরের কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ থেকে ওজন কমানোর জন্য জগিং দারুণ কার্যকরী। তবে ঘুম থেকে ওঠে জগিং করলেই হল না। জগিং করার সময় বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা মেনে চলা দরকার। কারণ জগিং করার সময় ভুল পদক্ষেপ নিলেই শরীরে বাড়ে বিপদের ঝুঁকি। কীভাবে নিরাপদে জগিংয়ের অভ্যাস করা যায়, তা জেনে নিন বিশদে।
মারণ 'স্ক্রাব টাইফাস' রোগে আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। বেশ কয়েকটি শিশু আক্রান্ত হতেই রীতিমতো কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে মুর্শিদাবাদ জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের।
৩০-এর কোটায় পা দিতেই ডায়াবেটিস (Diabetes), হার্টের সমস্যা (Heart), ব্লাড প্রেসার (Blood Pressure), থাইরয়েড (Thyroid) থেকে ফ্যাটি লিভারের (Fatty Liver) মতো একাধিক রোগে ভুগছেন অনেকেই। বর্তমানে ভারতে হার্টের রোগ (Heart) আর ডায়াবেটিস অধিক মাত্রায় বেড়ে গিয়েছে। এই সকল রোগের কারণ খুঁজতে গিয়ে উঠে এল এক চাঞ্চল্যকর তথ্য।
কখনও হেভি ব্লিডিং-এর (Heavy Bleeding) সমস্যা, কখনও সমস্যা ব্লিডিং কম হলে, এর সঙ্গে পেট ব্যথা, বমি ভাব তো আছেই। এই সকল সমস্যা নয়, প্রতি মাসেই সামনে নেন। কিন্তু, পিরিয়ড (Periods) মিস হলে বা সার্কেলে পরিবর্তন ঘটলে তা দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।
শীতকালে মদ্যপানের ইচ্ছা জাগে অনেকেরই। তবে মদ্যপান শরীরের পক্ষে কতটা উপকারী তা নিয়ে প্রশ্ন থাকে অনেকেরই। জেনে নিন কোন কোন অ্যালকোহল পান করলে শরীরে ক্ষতির সম্ভাবনা কম?
আইসক্রিম খেলে শরীর ভালো থাকে। সঙ্গে মেলে অনেক উপকারীতাও।
হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন অসুস্থ মহিলার স্বাস্থ্য ক্রমশই খারাপের দিকে যাচ্ছে। তিনি হাইড্রেটেড থাকার চেষ্টা করছেন। জরুরি ভিত্তিতে কোনও কী করে দ্রুততার কোনও রোগীর জলের অভাব পূর্ণ করা যায় তার পথ খুঁজতে হবে চিকিৎসকদের।
সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, শতকরা ৮০ শতাংশ মাদকাসক্তের বয়স ১৬ থেকে ৩০। অর্থাৎ তরুণ প্রজন্মের মধ্যে মাদক দ্রব্যের প্রতি আসক্তি বেশি দেখা যায়। এর প্রভাবে সকলের মানসিক ও শারীরিক দু ক্ষেত্রেই নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। সাইকোফার্মাকোলজি জার্নালে প্রকাশিত রিপোর্টে দাবি করেছে মাদকাসক্তির প্রথম কারণ হল হতাশা (Frustration)।
কেউ নাজেহাল ফাটা গোড়ালির সমস্যায়, কেউ বা আবার খুসকির সমস্যায় ভোগেন। আবার কারও চামড়া পুরো কুঁচকে যায়। এমনকী, হাত ও পায়ের ত্বক ফেটে গিয়ে অনেকের রক্তও বের হয়ে যায়।