মহামারি করোনাকে প্রতিহত করতে অনেকেই হার্ড ইমিউনিটির কথা বলছে। তবে করোনা জয় করতে যদি স্বাভাবিকভাবে শরীরে হার্ড ইমিউনিটি তৈরি করার চেষ্টা হয় তবে তা ভয়াবহ হতে পারে। এক লাফে কয়েক গুণ বেড়ে যেতে পারে মৃত্যুর সংখ্যা। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা 'হু'-র করোনা সংক্রান্ত টেকনিক্যাল হেড মারিয়া ফন কারখোভে এমন আশঙ্কার খবরি শোনালেন।
করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিন দৌড়ে নামল এবার বিশ্বের আরেক নামজাদা বিশ্ববিদ্যালয় কেমব্রিজও। প্রাণী থেকে মানুষ সকলের উপর থাবা বসাতে পারে করোনা। তাই শুধু সার্স-সিওভি-২ নয়, সবরকমের করোনা ভাইরাস মোকাবিলার যোগ্য ভ্যাকসিনের ট্রায়াল শুরু করছে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়। অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রজেনেকার পরে কেমব্রিজের ভ্যাকসিনে আর্থিক অনুদান দিয়েছে ব্রিটিশ সরকারও।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রখতে মাস্কের ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। বলা হয়েছে যেকোনও মাস্কের ব্যবহারও সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে। কিন্তু ভারতীয় একদল বিজ্ঞানী দাবি করছেন করোনার সংক্রণ থেকে বাঁচতে গেলে এন ৯৫ মাস্ক বিকল্পহীন। এই গবেষণা দলে সেইসবব বিজ্ঞানীরাও রয়েছেন যাঁরা একটা সময় দাবি করেছিলেন যেকোনও মাস্কের সঠিক ব্যবহারও করোনাভাইরাসের সংক্রমণের হাত থেকে রক্ষা করতে পারে। ইরসোর পদ্মনাভ প্রসন্ন সিংহ ও কর্ণাটকের শ্রী জয়দেব ইনস্টিটিউট অব কার্ডিও ভাসকুলার সায়েন্সের অ্যান্জ রিসার্চের প্রসন্ন সিং মোহন নানা রকম মাস্ক নিয়ে পরীক্ষা করার পরই এই দাবি জানিয়েছেন।
গর্ভাবস্থার সপ্তম মাসে কোভিড আক্রান্ত হয়েছিলেন মা
ভেন্টিলেশনে মৃত্যুর সঙ্গে লড়তে লড়তে জন্ম দেন সন্তানের
মা ও শিশু-কে বাঁচাতে জীবনের ঝুঁকি নিলেন চিকিৎসকরা
করোনা আক্রান্ত হলেন এক ডাক্তার, কিন্তু কী ঘটল ওই মা এবং তাঁর সন্তানের