শরীরের সমস্যাগুলিই বুঝিয়ে দেয় আসন্ন বিপদের কথা। ডায়াবেটিস এমন এক অসুখ যা নিয়ে চট করে কেউ মাথা ঘামায় না, কিন্তু এই সমস্যা দেখা দিতে তা থেকে মুক্তি পাওয়া বেজায় কঠিন।
শারদীয়া উপলক্ষ্যে বিদেশি পর্যটক ও দর্শনার্থীদের জন্য নবাব নগরীতে সংস্কার। বাইরে থেকে আসা পর্যটক থেকে শুরু করে পুজোর সময় দর্শনার্থীদের মন টানতে রবিবার নবাব নগরী মুর্শিদাবাদে অভিনব উদ্যোগ গ্রহণ করল 'মুর্শিদাবাদ হেরিটেজ এন্ড কালচারাল ডেভলপমেন্ট সোসাইটি'।
ব্যবসা করার প্রাথমিক শিক্ষাটা পেয়েছিলেন পিতৃদেবের কাছ থেকে। কারণ দেবজিতের বাবাও ছিলেন একজন ছোটখাটো উদ্যোগপতি। কিন্তু বাবার মৃত্যুর পর সেই ব্যবসা আস্তে আস্তে শেষ হয়ে যায়। খুব ছোটবেলায় বাবাকে হারিয়েছিলেন দেবজিত। চোখের সামনে দেখেছিলেন নিজেদের বেড়ে চলা ব্যবসার অন্তর্জলি যাত্রা। সে সময় কিছুই করতে পারেননি দেবজিত।
করোনা আবহে নানান থিমের ভাবনায় সেজে উঠেছে বাঁকুড়া জেলার পুজো মন্ডপ। পুজো প্যান্ডলের থিমে হারিয়ে যাওয়া শিল্প থেকে আদিবাসী গ্রাম, আদিবাসীদের জীবন যাত্রা, সংস্কৃতি, শিল্পকলা থেকে সরকারী প্রকল্পও তুলে ধরা হয়েছে মন্ডপে।
বাংলায় কোভিড সংক্রমণ সামান্যই কমেছে। শনিবারের স্বাস্থ্য ভবনের বুলেটিন অনুযায়ী, রাজ্যে কোভিড সংক্রমণ বেড়ে ৭৭৬ জন।
রাজস্থানের এক সমাজকর্মী হংসরাজ মিনা নিজের টুইটার হ্যান্ডেল থেকে ভিডিওটি শেয়ার করেছিলেন। সেই সঙ্গে তিনি ঘটনার তীব্র নিন্দা করেন।
পুজো মানেই প্যান্ডেল হপিং আর সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া। পুজোয় হাজারো প্ল্যান রয়েছে অভিনেত্রী ঊষসীর। ডায়েট ভুলে পুজোর কদিন কবজি ডুবিয়ে খাওয়া। খোলামেলা আড্ডায় এমনটাই জানালেন ঊষসী। পুজোর সময় বদলে যায় কলকাতার চেহারা। পুজোর ক'দিন তাই বাইরে ঘুরতে যেতেই পছন্দ করেন ঊষসী। পুজোয় গ্রামের বাড়িতেই সময় কাটাতেন ঊষসী। ছেলেবেলার সেই পুজোর দিনগুলো আজও মিস করেন তিনি। এবছর তবে আড্ডা আর খাওয়াদাওয়া করেই পুজো কাটাবেন ঊষসী।
দ্বারকানাথ হাজার ব্যস্ততা সত্ত্বেও পুজোর ক’দিন সন্ধ্যারতির সময় ঠাকুরদালানের সামনে পুত্রদের নিয়ে উপস্থিত থাকতেন। দরজা বন্ধ করা পাল্কিতে করে বিসর্জনের দিন মাতৃপ্রতিমার সাথে ঠাকুরবাড়ির বাড়ির মেয়েবউরাও গঙ্গার ঘাট অবধি যেত। ঠাকুরবাড়ির অজানা কথায় অনিরুদ্ধ সরকার। ফিরে দেখা ঠাকুরবাড়ির দুর্গাপুজো।
শেষ মুহূর্তের পুজোর সাজগোজ নিয়ে সবাই এখন ব্যস্ত। পুজোর সাজে আবারও নজর কাড়ার পরিকল্পনায় আছেন মনামী। পোশাক নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে পছন্দ করেন মনামী। একান্ত সাক্ষাৎকারে জানালেন টলি অভিনেত্রী। রঙবেরঙের পোশাক পরতে পছন্দকরেন মনামী। মনামীর সোশ্যাল মিডিয়ায় উঁকি দিলে তা বেশ বোঝা যায়। পুজোতে তবে এথনিকই তাঁর একমাত্র পছন্দ। শুধু শাড়ি নয়, পুজোতে রকমারি পোশাক ট্রাই করতে চান মনামী।
পুরোদমে পুজো শুরু হতে হাতে বাকি আর মাত্র কয়েকটা দিন। তারপরই শুরু হয়ে যাবে চুটিয়ে খাওয়া-দাওয়া আর ঘোরা। পুজোর সময় হেঁটে ঠাকুর দেখার মজাই সম্পূর্ণ আলাদা। প্রায় সারারাত ধরে ঠাকুর দেখতে পছন্দ করেন অনেকেই। আর এই কটাদিন কলকাতায় যেন রাত হয় না বললেই চলে। তবে এই সময় যেহেতু বেশি হাঁটতে হয় তাই সঠিক জুতো বেছে নেওয়া খুবই প্রয়োজন।