আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরে হিন্দি বলয়ের তিন গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়, রাজস্থানের পাশাপাশি দাক্ষিণাত্যের তেলঙ্গানা এবং উত্তর-পূর্বের মিজোরামে বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। তার আগে উপ নির্বাচনে এই জয় আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়িয়েছে জোটের।
মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী নিয়ে এর আগে দলের অন্দরে সিধু ও সুনীল জাখড়কে নিয়ে আলোচনা করছেন কেউ কেউ। এখন প্রশ্ন উঠেছে, কেন চান্নিকে মুখ্যমন্ত্রী ঘোষণা করা হল এবং এই ঘোষণা কি দলের অন্দরমহলের দ্বন্দ্বের অবসান ঘটাবে?
কোভিড-১৯এর সংক্রমণ মোকাবিলায় আগামী ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত শারীরিক নির্বাচনী সমাবেশের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে। তবে নির্বাচন কমিশন শনিবার জানিয়েছিল ৫০০ জন দর্শক নিয়ে উন্মুক্ত স্থানে কোভিড-১৯ বিধি মেনে ভিডিও ভ্যানের মাধ্যমে ভোট প্রচার করা যাবে। কিন্তু কমিশন সতর্ক করে দিয়েছি ভিডিও ভ্যানের ইভেন্টগুলি যেন কোনও ভাবেই স্থানীয় বাসিন্দাদের অসুবিধের কারণ না হয়।
বিদেশে সক্রিয় শিখ জঙ্গি গোষ্ঠীগুলিকে আইএসআই নির্দেশ দিয়েছে পঞ্জাবে অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সম্ভার তৈরি করতে। আন্তর্জাতিক শিখ যুব ফেডারেশন (আইএসওয়াইএফ), বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনাল (বিকেআই) এবং খালিস্তান জিন্দাবাদ ফোর্স-এর মতো সংগঠনগুলিকেও পাকিস্তানি হ্যান্ডলারদের মাধ্যমে অস্ত্র সরবরাহের ব্যবস্থা করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সামনেই গোয়া বিধানসভা ভোট। প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করতে সোমবার দুপুরেই গোয়া সফরে রওনা দিলেন অভিষেক।
বিধানসভা নির্বাচনের আগে চব্বিশের ভোটকে সামনে রেখে ইতিমধ্যেই ঘুঁটি সাজাতে শুরু করে দিয়েছে শাসক-বিরোধী সব পক্ষই। এমনকী বিরোধী জোটের সম্ভাবনাও ক্রমশ জোরদার হচ্ছে।
কমিশনের এই নির্দেশিকা নিয়েই বর্তমানে জোরদার চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে। তবে সিংহভাগ রাজনৈতিক দলই কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।
আগের বারের থেকে এবারে ১৬ শতাংশ বুথের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সহজ ভাবে দেখতে গেলে কোভিডের কারণেই প্রতি বুথে কমছে ভোটার। আসন্ন নির্বাচনে প্রতি বুথে ১৫০০-র বদলে ১২৫০ জন করে ভোটার থাকবে বলে জানা যাচ্ছে।
কেমন ছিল ২০১৭ সালে পঞ্জাব নির্বাচনের ফল? হাত শিবিরের চাপে কতটা দুরমুশ হয়েছিল পদ্ম ব্রিগেড? কেমন ফল করেছিল অকালি দল? একনজরে দেখে নেওয়া যাক ১০৭ সালের পঞ্জাব বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের হাতহকিকত।
২০২৪-এর লোকসভা নির্বাচনের আগে ২০২২-এ ৫ রাজ্যের বিধানসভা ভোট বলতে গেলে অ্যাসিড পরীক্ষা। বিশেষ করে বিজেপি, কংগ্রেস এবং তৃণমূল-এর মধ্যে এই নির্বাচনগুলি অতি গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞরা।