দাদাগিরির মঞ্চেই সমস্ত কৌতূহলের অবসান ঘটালেন দাদা নিজেই। জানিয়ে দিলেন আর খুব বেশি দেরি নেই। বছর দেড়েকের মধ্যেই রূপোলি পর্দায় দেখতে পাওয়া যাবে তাঁর নিজের বায়োপিক।
রাজেশ খান্নার জীবনী অবলম্বনে গৌতম চিন্তামনির লেখা বই ডার্ক স্টার, দ্য লোনলিনেস অফ বিইং রাজেশ খান্না। এই বই থকে অনুপ্রাণিত হয়ে বড়পর্দায় ফের একবার তাঁকে জীবন্ত করে তোলার ইচ্ছে প্রকাশ প্রযোজক নিখিল দ্বিবেদীর।
চব্বিশের ভোটের আগেই যাতে এই সিনেমা মুক্তি পায় সেই বিষয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে। কথা বলা হচ্ছে সমস্ত নামীদামী পরিচালকদের সঙ্গেও। অবশ্যই তৃমমূলের মূল পছন্দ তালিকায় রয়েছে আন্তর্জাতিক স্তরে স্বীকৃতি পাওয়া একাধিক বাঙালি পরিচালক।
দাদার বায়োপিককে নাকচ রণবীর কাপুরের। পরমব্রতকে নিয়ে ও সংশয় প্রযোজক সংস্থার। কে হবেন দাদার বায়োপিকের প্রধান মুখ? নিজের বায়োপিকে কি নিজেই করবেন দাদাগিরি?