সোমবার মুখ্যসচির এইচকে দ্বিবেদী বলেছেন, পশ্চিম বর্ধমান, বাঁকুড়া, বীরভূম, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম মেদিনীপুর, হুগলি ও হাওড়া জেলায় বন্যা পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।
নদীর জলস্তর ব্যাপকভাবে বেড়ে যাওয়ার পাশাপাশি দক্ষিণ ২৪ পরগণার বহু এলাকায় ধস নেমে যাওয়ার ফলে বড়সড় বিপত্তির সৃষ্টি হয়েছে।
আসামের বন্যা পরিস্থিতি গত দুদিন ধরে বদলায়নি, বর্ষার দ্বিতীয় স্পেলের বন্যায় প্রায় ১ লাখ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সেই রাজ্যের সেচ দফতরের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী প্রবল বৃষ্টির জেরে ফুঁসছে গঙ্গা। একাধিক জেলায় বৃদ্ধি পেয়েছে জলস্তর।
দু-তিনদিনের জন্য জল ছাড়া বন্ধ রাখতে ডিভিসি-কে চিঠি দিয়ে আবেদন রাজ্য়ের।তবে দুই বঙ্গের একাধিক জেলায় বন্যা পরিস্থিতি যে ডিভিসি-র জল ছাড়ার কারণেই তৈরি হয়েছে, তা স্বীকার করে নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে একটি টুইট করা হয়েছে।
একটানা ভারী বৃষ্টিতে বন্যা পরিস্থিতি দক্ষিণবঙ্গে, ইতিমধ্যেই প্লাবিত বাঁকুড়ার মেজিয়া ব্লকের দামোদর তীরবর্তী একাধিক গ্রাম। তবে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্থ খানাকুল, এয়ারলিফটে বাঁচানো হচ্ছে গ্রামবাসীদের ।