৭ পৌষ সকালে বিশেষ অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই মেলার সূচনা হয়। তারপর চলে ৮, ৯ ও ১০ পৌষ পর্যন্ত। সারা পৃথিবী থেকে অগুন্তি পর্যটক এসে শান্তিনিকেতনে ভিড় জমান। ফলে, এটি আনন্দ এবং সংস্কৃতির উদযাপনের পাশাপাশি স্থানীয় মানুষের একটা বিরাট লাভের উৎসও হয়ে ওঠে।

সাধারণত, ৭, ৮, ৯ এবং ১০ পৌষ, এই চারদিন ধরে মেলা হয়ে থাকে, এবছরও সেইরকমই করানোর চিন্তাভাবনা রয়েছে। হাতে সময় খুব কম থাকায় কিছুটা দুশ্চিন্তার মেঘ থেকেই যাচ্ছে।

জাঁকিয়ে শীত না পড়লেও কিরীটেশ্বরীতে জমে উঠেছে পৌষ মেলা। সকল রকমের সরকারি বিধিনিষেধ মেনে মহাসমারোহে দেবীর  ইতিহাসিক ৫১ পীঠের অন্যতম সতীপীঠ  নবগ্রামের কিরীটেশ্বরীতে  শীতের মরশুমে জমে উঠেছে পৌষ মেলা।  

করোনা পরিস্থিতির জন্য গত বছর বন্ধ ছিল এই মেলা। এ বছরও সেই একই সিদ্ধান্তে অনড় বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। সূত্রের খবর, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখেই এবারও মেলা বন্ধ রাখার  সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। 

মুর্শিবাদারে নবগ্রামের (Murshidabad Nabagram)ঐতিহাসির পৌষ মেলার (Poush Mela) গুরুত্ব আমাদের সকলের জানা। এবারও ধূমধামের সঙ্গে এক মাস ধরে পালিত হবে পৌষ মেলা। করোনা বিধি মেনেই পালিত হবে উৎসব।