এই অ্যাসিড স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে, এটি কিডনি ব্যর্থতার কারণ হতে পারে। এমন অবস্থায় ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করা প্রয়োজন। চিকিৎসকদের মতে, সুষম খাদ্য এবং উন্নত জীবনযাপনের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিড অনেকাংশে নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এই ইউরিক অ্যাসিড ফিল্টার করে শরীর থেকে বের করে দেওয়ার কাজটি করে আমাদের কিডনি। অর্থাৎ ইউরিক অ্যাসিড আমাদের শরীর থেকে প্রস্রাবের মাধ্যমে বেরিয়ে আসে।
পেয়ারার রস পান করা ইউরিক অ্যাসিড কমাতে সহায়ক হতে পারে। এতে অনেক ধরনের মাল্টিনিউট্রিয়েন্ট এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে যা ইউরিক অ্যাসিডের সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।
ইউরিক অ্য়াসিড বেড়ে যাওয়ার কারণে কোষ্ঠকাঠিন্যের মত সমস্যা দেখা দেয়। পাশাপাশি ত্বকের সমস্যাও দেখা দেয়। বাতের অন্যতম কারণ হল ইউরিক অ্য়াসিড।
চিকিৎসকের দেওয়া ওষুধপত্র ছাড়াও কতগুলি ঘরোয়া উপায় মেনেও ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন আপনি। সেই উপায়গুলি জেনে নিন।
ম্যাকেরেলের মত মাছে খুব পরিমাণে পিউরিন সামগ্রী থাকে। তাই এই মাছ ইউরিক অ্যাসিড ভাঙতে সাহায্য করে।
যদি বর্ধিত ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা না কমানো হয়, তবে এটি স্ফটিকের আকার নিতে শুরু করে এবং জয়েন্টগুলির চারপাশে মারাত্মকভাবে তাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতি করতে শুরু করে।
মূলত অনাভ্যাসের কারণ, অনিয়মিত জীবনযাত্রাই দায়ী এর পিছনে। যাদের জিনগত সমস্যা রয়েছে তারাও আক্রান্ত হন এই কঠিন রোগে । কীভাবে বুঝবেন ইউরিক অ্যাসিড না গাঁটের ব্যথা, কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
এই আয়ুর্বেদিক উপায় অবলম্বন করে আপনি ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। হ্যাঁ, এই আয়ুর্বেদিক রেসিপিটি তুলসী পাতার। জেনে নিন কীভাবে ইউরিক অ্যাসিড নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে তুলসি পাতা। এটি ব্যবহারের সঠিক উপায়ও জেনে নিন।
ইউরিক অ্যাসিড প্রস্রাবের সঙ্গে শরীর থেকে বেরিয়ে আসে, কিন্তু কিডনি যখন তা অপসারণ করতে অক্ষম হয়, তখন শরীরে এর মাত্রা বাড়তে শুরু করে, যা পরবর্তীতে গাউট, কিডনিতে পাথরসহ নানা সমস্যা তৈরি করতে পারে।