২০ টাকা থেকে ৫০০ পর্যন্ত যত নোট আছে সেই সমস্ত ভারতীয় নোট ব্যবহার করে হয়েছে প্যান্ডেল। ব্যাঙ্গালুরু জেপি নগরের এই প্যান্ডেল সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমতো আলোরণ ফেলে দিয়েছে।
জানেন কি, ভারতের বাইরে চিন এবং আফগানিস্তান সহ আরও বহু দেশে অতি সমাদরে সম্পন্ন হয় সিদ্ধি বিনায়কের পুজো? জেনে নিন গণেশের ভিন্ন ভিন্ন বৈশ্বিক রূপ আর নামের কথা।
গৌরী পূজা কীভাবে সম্পাদিত হবে, তার ঐতিহ্যগুলি ভারতজুড়ে অঞ্চলভেদে পরিবর্তিত আছে। কিছু জায়গায়, মা গৌরীর মূর্তি হলুদের গুঁড়ো দিয়ে তৈরি করা হয় এবং পূজার জন্য আনা গণেশের মূর্তির পাশেই তাঁকে স্থাপন করা হয়।
শুভ সময়ে খুব আড়ম্বর সহকারে গণেশ-এর প্রতিষ্ঠা করা হয়। এই দিন থেকেই গণেশ উৎসব শুরু হয়। ১০ দিন বা তার কম ঘরে রাখা হয়। এই দশদিনে তাঁর প্রিয় জিনিসগুলি গণপতিকে নিবেদন করা হয়।
কথিত আছে যে বাড়িতে যেখানে গণেশ স্থাপন করা হয়, সেখানে কিছু বিশেষ জিনিস রাখতে হবে। এতে রাহু-কেতুর কারণে সৃষ্ট ত্রুটি দূর হয়।
সিদ্ধিদাতা গণেশের আশীর্বাদ পেতে পুজোর আয়োজনে কোনও ত্রুটি রাখেন না সকলেই। আজ রইল এই পুজোর এক বিশেষ রীতির কথা।
গণেশ চতুর্দশীর উৎসব পালিত হবে ১৯ সেপ্টেম্বর। তা চলতে ১০ দিন ব্যাপী। ২৮ সেপ্টেম্বর শেষ হবে উৎসব। এবার পুজোর সময় এই কয়টি কাজ করবেন না।
এটা বিশ্বাস করা হয় যে আপনার জীবনের সব বাধা যদি বারবার আপনার পথ রুদ্ধ করে। যদি কাজ আটকে যায়, তাহলে গণেশ চতুর্থীতে বিশেষ ব্যবস্থা নিতে পারেন। আজ আমরা আপনাকে ভগবান গণেশকে খুশি করতে এমনই বিশেষ ব্যবস্থা সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছি।
এমনটা বিশ্বাস করা হয় যে বুধবার গণেশের পূজা করলে ভক্তদের সমস্ত বাধা দূর হয়। সে কষ্ট, রোগ, দারিদ্র্য থেকে মুক্তি পায়। হিন্দু ধর্মীয় শাস্ত্রে, ভগবান গণেশকে বিঘ্নহর্তা বলা হয়েছে।
হিন্দুশাস্ত্র মতে গণেশের পুজো ছাড়া কোনও ধর্মীয় অনুষ্ঠান সম্পূর্ণ হয় না। কিন্তু বুধবার বাধাবিঘ্নকারী গণেশের পুজো করলে তিনি সহজেই প্রসন্ন হন। বুধবার গণের পুজো ভর্তের দুর্গতিনাশ হয়।