অ্যান্টনিও লোপেজ হাবাসের প্রধান কোচ হিসেবে প্রত্যাবর্তন এবং জনি কাউকোর দলে ফেরা মোহনবাগান সুপার জায়ান্টে ইতিবাচক বদল এনেছে। আইএসএল-এ এর প্রভাব দেখা যাচ্ছে।
চলতি মরসুমে দ্বিতীয় সর্বভারতীয় টুর্নামেন্টের ফাইনালে পৌঁছে গেল ইস্টবেঙ্গল। ডুরান্ড কাপে রানার্স হলেও, এবার কলিঙ্গ সুপার কাপ চ্যাম্পিয়ন হতে মরিয়া ইস্টবেঙ্গল।
গত কয়েক মরসুমের তুলনায় এবারের আইএসএল-এ ইস্টবেঙ্গল দল অনেক শক্তিশালী। নাওরেম মহেশ সিং, নন্দকুমার শেখররা ভালো পারফরম্যান্স দেখাচ্ছেন। কিন্তু আক্রমণে ভেদশক্তির অভাব।
আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর সুপার কাপ জেতার লক্ষ্যেই কেরালা উড়ে গিয়েছিল এটিকে মোহনবাগান। কিন্তু হতাশাজনকভাবে শেষ হল মরসুম। একটি ম্যাচ বাকি থাকতেই সুপার কাপ থেকে বিদায় নিল সবুজ-মেরুন।
আইএসএলে (ISL) টানা দ্বিতীয় হার এটিকে মোহনবাগানের (ATK Mohun Bagan)। জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC)বিরুদ্ধে ২-১ গোলে হার অ্যান্টোনিও লোপেজ হাবাসের (Antonio Lopez Habas)দলের। এই হারের ফলে ৫ নম্বরে নেমে এল সবুজ-মেরুণ ব্রিগেড। ২ নম্বরে উঠে এল জামশেদপুর।
আইএসএসএলের (ISL)প্রথম ম্যাচে জয় পেলনা এসসি ইস্টবেঙ্গল (SC East Bengal)। জামশেদপুর এফসির (Jamshedpur FC)বিরুদ্ধে ড্র করল ১-১ গোলে। ২৭ নভেম্বর ডার্বিতে মুখোমুখি এসসি ইস্টবেঙ্গল ও জামশেদপুর এফসি (SC East Bengal vs ATK Mohun Bagan)।