সতর্ক বিএসএফ জওয়ানদের প্রচেষ্টায় আরেকটি পাকিস্তানি ড্রোন উদ্ধার করা হয়েছে। পাকিস্তান সীমান্ত থেকে ড্রোনের মাধ্যমে ক্রমাগত অবৈধভাবে মাদক ও অস্ত্র সরবরাহ করা হচ্ছে।
চিনের সাংহাই থেকে এরকমই একটি ড্রোন উড়েছে। এরপর সেটি পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে পৌঁছায়। জানা গিয়েছে এই ড্রোন পাকিস্তানে এর আগে ২৮ বার উড়ান নিয়েছে। এরপর ওই ড্রোনটি ভারতের সীমা পেরিয়ে ঢুকতে শুরু করলে বিএসএফ সেটিকে গুলি করে ভূপতিত করে।
বিএসএস শীতকালের জন্য সীমান্ত রক্ষায় পুরোপুরি প্রস্তুত। পাকিস্তানি জঙ্গিদের অনুপ্রেশ রুখতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সীমান্তে কঠোর হয়েছে নিরাপত্তা। জানালেন বিএসএফ প্রধান।
বিএসএফ জানিয়েছে, ড্রোনটির ওজন প্রায় ১২ কেজি। বিএসএফ জওয়ানদের গুলিতে দুটি প্রপেলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড্রোনটি একটি চালান বহন করছিল, যদিও বিএসএফ আধিকারিকরা চালানে কী ছিল সে সম্পর্কে কোনও বিশদ প্রকাশ করেননি।
কেন্দ্রীয় সরকার সম্প্রতি একটি তথ্য ভাগ করেছে যেখানে সেনাবাহিনী পাকিস্তানের পাঠানো ড্রোন সম্পর্কে ইনপুট শেয়ার করেছে। ইনপুটগুলিতে বলা হয়েছে যে সীমান্তে দেখা ১৯১টি ড্রোনের মধ্যে ১৭১টি পাঞ্জাব সেক্টরের পাশাপাশি ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত দিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে প্রবেশ করেছে।
বিএসএফ জানায় প্রায় সোয়া ছটায় বিএসএফ জওয়ানরা ধনোয়ে কালানের কাছে একটি কালো রঙের কোয়াডকপ্টার, "মেড ইন চায়না", মডেল-ডিজেআই ম্যাট্রিস - 300 উদ্ধার করেছে,"।
বিএসএফ সূত্রের খবর সোমবার ভোর রাত ২টো ৫৫মিনিটে পাকিস্তান সীমান্তের দিক থেকে ওড়ার যান্ত্রিক আওয়ার পায়। তারপরই তারা খেয়াল করে পাকিস্তানের দিক থেকে উড়ে আসছে একটি ড্রোন।
আমেরিকা থেকে যে ৩০টি হান্টার কিলার ড্রোন কেনা হচ্ছে, সেটি নামেই ড্রোন। আদপে আকারে আয়তনে দেখতে আস্ত যুদ্ধ বিমানের মতোই এই ড্রোনগুলি।
শনিবার গভীর রাতে জম্মুর আকাশে আচমকাই নজরে এল একটা ছোট্ট আলো, ক্রমশ দপদপ করছে। জম্মুর দোমানা এলাকায় এই ড্রোনটি নজরে আসে।
জম্মুতে যে ড্রোনকে গুলি করে নামিয়েছে জম্মু কাশ্মীর পুলিশ, তাতে বিস্ফোরক বোঝাই ছিল। সেই বিস্ফোরক তৈরি হয়েছিল চিনে