পৌরাণিক বিশ্বাস অনুসারে, যারা মাঘ মাসে স্নান করেন তারা মাধবের আশীর্বাদ পান। তারা সুখ, সৌভাগ্য, সম্পদ, সন্তান এবং মোক্ষ লাভ করে। এবার পালিত হবে ২৪ ফেব্রুয়ারি শনিবার।
রবি ও শোভন যোগের মাহেন্দ্র ক্ষণে হবে মাঘ পূর্ণিমার উপবাস । জেনে নিন পূর্ণিমা পূজার পদ্ধতি, শুভ সময় ও চন্দ্র দর্শনের সঠিক সময়।
চাঁদ দেবতার সঙ্গে পুজো করা হয় দেবী লক্ষ্মীকে। জেনে নিন এই পুজোর বিশেষ নিয়ম।
সারা বছরই দেবী লক্ষ্মী সদয় থাকেন। আসুন আমরা ২০২৪ সালের পৌষ পূর্ণিমার তারিখ, স্নান এবং দান করার শুভ সময় এবং গুরুত্ব জানি।
ভাদ্রপদ পূর্ণিমার দিন থেকে পিতৃপক্ষ শুরু হয়, তবে এই দিনে শ্রাদ্ধ করা হয় না। বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা এই বিশেষ যোগে সত্যনারায়ণের গল্প পাঠ করবেন, সেখানে বিশেষ আর্থিক সুবিধা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
রঙের উৎসব হোলি, প্রতি বছর চৈত্র কৃষ্ণ প্রতিপদে পালিত হয়, ফাল্গুন মাসের কৃষ্ণ পক্ষের পূর্ণিমার পরের দিন এবং হোলিকা দহন বা ন্যাড়াপোড়া ফাল্গুন পূর্ণিমায় প্রদোষ কাল মুহুর্তে করা হয়।
কথিত আছে যে এই দিনে উপবাস করে এবং নিয়ম মেনে দেবী লক্ষ্মীর আরাধনা করলে সকল প্রকার ঝামেলা ও সমস্যা নাশ হয় এবং ঘরে সুখ ও সমৃদ্ধি আসে।
তিথি অনুসারে, রাস পূর্ণিমা পড়েছে, ৭ নভেম্বর সোমবার। তিথি শুরু হচ্ছে বিকেল ৪টে ১৫ মিনিটে। তিথি শেষ হবে ৮ নভেম্বর ৪টে ৩১ মিনিটে। এই তিথিতে শ্রী কৃষ্ণের আরাধনা করে থাকেন সকলে।
শারদ পূর্ণিমার দিনে সাগর মন্থনের সময় দেবী লক্ষ্মী সাগর থেকে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। এর কারণেও এই পূজার বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে। কোজাগরী পূর্ণিমার জন্য, অনেক ঋষিরাও বিশ্বাস করেন যে এই রাতের চাঁদের জ্যোৎস্নার আশ্চর্যজনক নিরাময় ক্ষমতা রয়েছে এবং এটি মন ও আত্মার জন্য উপকারী।
শারদ পূর্ণিমা অনেক নামেও পরিচিত। শারদীয় পূর্ণিমাকে কোজাগরী পূর্ণিমাও বলা হয়, তবে কেন এটি বলা হয় তা জেনে নেওয়া যাক।