রাহুল গান্ধী এদিন বিগ ডেটা, মেশিন লার্নিং, সাধারণভাবে মানবজাতির ওপর শাসন, সামাজিক, কল্যাণমূলক ব্যবস্থা ছাড়াও বিভ্রান্তিকর ও ভুল তথ্যের প্রভাবের মত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন।
রাহুল গান্ধীর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষণ নিয়ে উত্তাল দেশের রাজনীতি। রাহুল গান্ধীকে একের পর এক প্রশ্ন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্বশর্মার।
রাহুল গান্ধীর কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানের মন্তব্য নিয়ে বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে বাকযুদ্ধ শুরু হয়েছে। পেগাসাস ইস্যুতে আবারও মুখ খুলেছেন তিনি।
MBA ছাত্রদের উদ্দেশ্যে দেওয়া ভাষণে তিনি বলেন, ‘সংখ্যালঘু এবং সংবাদপত্রের উপর হামলার কথাও শুনেছেন। এর থেকেই বোঝা যায় যে, ভারতে কী ঘটছে।’
আজ সুপ্রিম কোর্টে জমা দেওয়া ২৯টি ফোনের একটিতেও পেগাসাস ভাইরাস না মেলায় বিজেপির তরফ থেকে টুইটারে কংগ্রেসকে সোজাসুজি প্রশ্ন করা হয়, “রাহুল গান্ধী কি এখন আমাদের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে ক্ষমা চাইবেন?”
মিডিয়ার অন্তর্তদন্তে দাবি করা হয়, পঞ্চাশ হাজার যে ফোন নম্বর তালিকা পেগাসাস অ্যাপের লিকড ডেটায় সামনে এসেছে সেখানে অন্তত ৩৭টি এমন সেলফোন নম্বর রয়েছে যার উপরে গোপন নজরদারি চালানোর একদম যথাযথ প্রমাণ রয়েছে।
ফের পেগাসাস স্পাইওয়্যার (Pegasus Spyware) ব্যবহার করে চরবৃত্তি করা নিয়ে সুর চড়াচ্ছে বিরোধীরা। অথচ, সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court of India) পেগাসাস মামলার তদন্তে সহায়তা করতে এগিয়ে এলেন মাত্র ২ জন।
বিচার বিভাগ (Judiciary), নির্বাচন কমিশন (Election Commission) এবং পেগাসাস (Pegasus) - এই তিনটিই জনগণের কণ্ঠরোধে মোদী সরকারের (Modi Govt) হাতিয়ার। বুধবার লোকসভায় (Lok Sabha) বাজেট অধিবেশন ২০২২ (Budget Session 2022) গুরুতর অভিযোগ করলেন কংগ্রেস (Congress) নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)।
বাজেট অধিবেশ ২০২২-এর (Budget Session 2022) প্রথম দিন, পেগাসাস গুপ্তচরবৃত্তি (Pegasus Snooping) নিয়ে লোকসভায় বিশেষাধিকারের প্রস্তাব বা প্রিভিলেজ মোশন (Privilege Motion) দিলেন অধীররঞ্জন চৌধুরী (Adhir Ranjan Chowdhury)। দুই কক্ষই উত্তাল করতে চলেছে কংগ্রেস (Congress)।
এবার কংগ্রেসের পথে হেঁটেই বাজেট অধিবেশনের প্রথম দিন স্পিকারকে চিঠি দিলেন তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায়। ‘ইচ্ছাকৃতভাবে হাউসকে বিভ্রান্ত’ করার জন্য তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রীর বিরুদ্ধে স্বাধিকার প্রস্তাব শুরু করার আবেদন জানিয়েছেন তিনি।