যদি কোনও পরীক্ষার্থী পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের ছবি তুলে তা সোশ্যাল সাইটে ভাইরাল করলে সে চিহ্নিত হয়ে যাবে। এবং তাকে দেওয়া হবে দৃষ্টান্তর মূলক শাস্তি।
সোশ্যাল মিডিয়ার গ্রুপের মাধ্যমে বহু পরীক্ষার্থীর ফোনে পৌঁছে যাচ্ছে মাধ্যমিকের প্রশ্নপত্র। কীভাবে ঘটছে এই কাণ্ড?
মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রথম দিনেই ফাঁস হয়েছে প্রথম ভাষা বাংলার প্রশ্নপত্র। পরীক্ষা শুরু হওয়ার কিছুক্ষণের মধ্যেই কয়েক জনের মোবাইলে পৌঁছে যায় প্রশ্নপত্র।
রুজিরা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্য দিল্লি থেকে এসেছেন তিন ইডির আধিকারিক। বিমানবন্দর থেকে সিজিও কমপ্লেক্স পর্যন্ত কলকাতা পুলিশের কড়া নিরাপত্তায় থাকবেন রুজিরা।
কুন্তল ঘোষের চিঠি-সহ নিয়োগ দুর্নীতি সংক্রান্ত একাধিক বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে বলে সিবিআই সূত্রে জানা যাচ্ছে।
এই পরিবর্তনগুলির মূল উদ্দেশ্য হল মূল্যায়ন প্রক্রিয়াকে কম্পিটেন্সি ফোকাসড এডুকেশনে রূপান্তর করা। এই সেশনে, প্রশ্নপত্রে আরও দক্ষতা ভিত্তিক প্রশ্ন অন্তর্ভুক্ত করা হবে বা বাস্তব জীবনের সাথে সম্পর্কিত ধারণা এবং পরিস্থিতি অন্তর্ভুক্ত করা হবে।
এই ঘটনাকে 'পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র' বলেও উল্লেখ করেন পর্ষদ সভাপতি রামানুজ গঙ্গাপাধ্যায়। বিতর্কের ১২ ঘন্টার মধ্যেই প্রশ্নপত্রকাণ্ডের মূল হোতাদের হদিশও পেল পর্ষদ।
তবে কি সত্যিই ফাঁস হয়েছে প্রশ্নপত্র। প্রাথমিকভাবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ এবিষয় কোনও মন্তব্য করতে চায়নি।
শুক্রবার সকাল থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল একটি প্রশ্নপ্ত্র ঘিরে শুরু হয় জল্পনা। এই বিষয়টি নজরে আসতেই পড়ুয়া ও প্রশাসনের উদ্দেশ্যে টুইট করেন তিনি।
সকালে জনৈক অরিন্দম খাঁড়া ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়ে দাবি করেন, ডি-এলএড পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়ে গিয়েছে! এরপর সাড়ে এগারোটা নাগাদ সেই প্রশ্নপত্রের ফোটোকপি পোস্ট করেন তিনি।