কথিত আছে, এই স্থানেই পড়েছিল সতীর কাঁখাল। মন্দিরের ভেতরের কুণ্ডের ঈশাণ কোণে দেবী সতীর কাঁখাল নিমজ্জিত অবস্থায় রয়েছে।
নানুরের এই নেতা একাধিকবার অভিযোগ করেছিলেন যে, তাঁকে জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল কাজ করতে বাধা দিচ্ছেন। এরপরেই তাঁর জেলা সভাধিপতি হয়ে ওঠাটা বীরভূমের রাজনীতিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
ইতিমধ্যেই ইডির চার্জশিটে নাম উঠেছে কেষ্ট-কন্যারও। শনিবার ইডির চার্জশিটে ফের এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠল অনুব্রত মণ্ডলের নামে।
কেষ্টর অনুপস্থিতিতে নিজেই বীরভূম জেলার দায়িত্ব নিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুক্রবার কালীঘাটের বাড়িতেই দলীয় বৈঠকে বসতে পারেন মুখ্যমন্ত্রী।
তদন্তকারী বাহিনীর নেতৃত্ব দিয়েছেন রামপুরহাট মহকুমা থানার পুলিশ আধিকারিক ধীমান মিত্র। এই ঘটনায় মূল অভিযুক্ত সুজাউদ্দিনকে শনিবার রাতেই গ্রেফতার করা হয়েছে।
সোমবার বোলপুর থেকে মালদহে যাবেন। সেখানে সরকারি কর্মসূচি রয়েছে। মালদা জেলার একাধিক প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করবেন মুখ্যমন্ত্রী।
বর্তমানে গরু পাচারকাণ্ডে সিবিআই হেফাজতে অনুব্রত। অথচ জেলার দণ্ডমুণ্ডের কর্তা অনুপস্থিত জেলা। এই অবস্থায় পরবর্তী পরিস্থিতি কী রণনীতি নেওয়া হবে তা ঠিক করলেই জেলা তৃণমূল কংগ্রেস বৈঠকে বসেছিলেন। কিন্তু এই বৈঠক ফাঁকা রাখা হয়েছিল অনুব্রত মণ্ডলের চেয়ার ফাঁকা রাখা হয়েছিল।
সিবিআইয়ের একটি দল হানা দেয় বাসাপাড়া এলাকার একটি বাড়িতে। ওই বাড়ির মালিক বীরভূম জেলা পূর্ত কর্মাধ্যক্ষ আব্দুল করিম খান। এই দুই ব্যক্তিই অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচিত। গরুপাচার মামলায় ইতিমধ্যেই সিবিআইয়ের নজরে রয়েছেন অনুব্রত।
'বীরভূমের জেলা পুলিশ আধিকারিকদের মোবাইলের কললিস্ট চেক করা উচিত সিবিআইয়ের', বগটুইকাণ্ডে বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার।